পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৫৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কয়লা পোড়াইয়া কয়লার অন্তর্নিহিত শক্তি বাহির করিয়া লই এবং সেই শক্তিকর’ প্রয়োগে বড় বড় বোঝা উর্কে তুলি। - ༩:་ DDDi EBBDD BDBDBDDBDB DB DDBD DDBBYiB BMS বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞানশাস্ত্র শক্তির অবিনাশিত প্রতিপন্ন করিয়া জয়ধ্বজ তুলিয়াছে। শক্তির অবিনাশিত অর্থে এই বুঝায় যে, শক্তি নানাবিধ রূপ প্রকাশ: | করিয়া থাকে ; কিন্তু তাহার পরিমাণের কখনও হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে না। এই তত্ত্বটি । স্পষ্ট বুঝিতে হইলে দুই একটা प्रुष्टैख्ठ ख्ञांवॐक्तः श्रेक्ष्व । : ' চলন্ত দ্রব্যের শক্তিমত্তা প্রসিদ্ধ। কিন্তু চলন্ত প্রব্যের শক্তি অতি সহজে ? উত্তাপে পরিণত করা যায়। নেহাইয়ের উপর হাতুড়ির ঘা মারিলে হাতুড়ি ও : নেহাই উভয়ই গরম হইয়া উঠে। চলন্ত রেল গাড়ীর এজিন ব্রেক দিয়া থানাই- . বার সময় এজিনে গাড়ীতে আরোহীতে ও লগেজে যে শক্তিরাশি সঞ্চিত ছিল, , তাহার সমন্তটা উত্তাপে পরিণত হইয়া ব্রেকের পিঠ হইতে ঝরঝর করিয়া অগ্নিকাণ । নিকলিতে থাকে। চলন্ত দ্রব্য থামিয়া যায়, তাহার শক্তির তিরোধান ঘটে । ” কিন্তু তৎপরিবর্তে খানিকটা উত্তাপের আবির্ভাব হয় । এখানে হইল চলন্ত । দ্রব্যের শক্তির উত্তাপে পরিণতি। আবার উত্তাপের পরিণতিতে নিশ্চল দ্রব্য চল । ছক্তি পাইয়া বেগে চলিতে থাকে। উদাহরণ এজিন ; এখানে কয়লা পোড়াইলে । উত্তাপ জন্মে, সেই উত্তাপের কিয়দংশের তিরোভাব ঘটে ; তৎপরিবর্কে এদিন- । যুক্ত রেলগাড়ি মায় আরোহী ও লগেজ চলিতে আরম্ভ করে-অর্থাৎ চলচ্ছক্তি । অর্জন করে। উত্তাপের স্থানে শক্তি অন্তরূপে আবির্ভূত হয়। বলা হয়, এই সকল । দৃষ্টান্তে শক্তির ধ্বংস বা উৎপত্তি দেখা যায় না। দেখা যায় যে, শক্তি এক মুক্তি । ত্যাগ করিয়া অন্য মূর্ত্তি গ্রহণ করিয়াছে ; কিন্তু শক্তির পরিমাণে হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে । নাই। দেখা যায় যে, জগতে সর্ব্বদা সর্ব্বত্র শক্তির আনাগোনা চলাফেরা ঢলি ? তেছে ; সেই অবসরে শক্তি এক মূর্ত্তি ছাড়িয়া অঙ্গ মূর্ত্তি গ্রহণ করিতেছেঃ ! কিন্তু শক্তির পরিমাণের ইতারবিশেষ ঘটতেছে না। জগতে ক্রিয়াশীল শক্তিয় | যাবতীয় রূপ কুড়াইয়া স্ত। পাকার করিলে দেখা যাইবে, শক্তির পরিমাণে ক্ষমাও । নাই, বৃদ্ধিও নাই। শক্তির এক কণিকা কেহ নূতন উৎপাদন করিতে পারে মা ? বা ধ্বংস করিতে পারে না । ডিগ্রি গরম করিতে ৰে উত্তাপ লাগে, সেই উত্তাপকে যদি এদিন যোগে রূপান্ত ।