পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৭০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSBBLqrBSSS BBBB S DB iLSqSDB BEL হইতে স্পষ্টই প্রমাণিত হইতেছে যে, ঐ হীরকখণ্ডটি উদ্ধার সহিত পৃথিবীতে ‘আসিয়াছিল। . .

  • शे কের উৎপত্তি সম্বন্ধে যাবতীয় কথাই বিবৃত হইল। পূর্বে ভারতের কোন

কোন স্থানে হীরক পাওয়া যাইত, তাহাঁই এক্ষণে লিখিত হইবে।

: বহু শতাব্দী পূর্ব্বে সমগ্র পৃথিবীর মধ্যে কেবল পুণ্যস্থান ভারতবর্ষেই হীরক পাওয়া যাইত। আধুনিক সভ্যজগৎ যখন সভ্যতার আলোকে’ আলোকিত হয় নাই, পাশ্চাত্য প্রদেশ যখন বিজ্ঞানদেবীর পূজা করিতে শিখে নাই, বিংশ শতাদীর প্রভূত পরাক্রমশালী জাতিদিগের নামও যখন কাহারও কুর্ণকুহরে প্রবেশ করে নাই,-তখন আমাদের ভারতে নৃপতিদিগের উষ্ণীষে হীরকখণ্ড বিরাজ করিত ; জনসাধারণের মধ্যেও ইহার ব্যবহার প্রচলিত ছিল। কিন্তু ভারতभाऊ এখন দীন-হীনা-তাই বুঝি রত্নপ্রসবিনী মাতা আর রত্নপ্রসব করেন না ! ; পূর্ব্বে দাক্ষিণাত্যের পানেয়ার নদী হইতে যুক্তপ্রদেশের শোন নদী পর্যন্ত বিস্তৃত ভূমিখণ্ডে হীরক পাওয়া যাইত। কৃষ্ণানদীতীরবর্তী কাদাপা, কাৰ্শল ও ইলোর প্রভৃতি স্থানে প্রচুর পরিমাণে হীরক পাওয়া যাইত। তদ্ভিন্ন নাগপুর ও সম্বলপুর অঞ্চলেও উৎকৃষ্ট হীরক পাওয়া যাইত। এই সকল স্থানে এখন আর হীরক দেখিতে পাওয়া যায় না, সমস্তই চলিয়া গিয়াছে। ভারতের হীরক এক্ষণে সমগ্র জগৎকে ভূষিত করিয়া রাখিয়াছে। রূশিয়া, ফ্রান্স ও ইংলণ্ডের রাজরাজেশ্বরগণ ভারতের হীরকে সজ্জিত হইয়া আপনাদিগকে গৌরবান্বিত
  • পরিশেষে ভারতের আর একটি অতীত গৌরবের কথা উল্লেখ করিয়া প্রবন্ধের উপসংহার করিব। পূর্বেই বলিয়াছি, পাশ্চাত্য জগৎ যখন অসভ্যতার অন্ধকারে নিমুগ্ধ, বিজ্ঞান-জ্যোতিঃ যখন তাহার মধ্যে প্রবেশ করে নাই,-সেই সুদূরবর্তী ‘কাল হইতে ভারতে হীরকের ব্যবহার চলিয়া আসিতেছে। ভারতবাসীরা তখন হইতেই হীরককে কাটিতে ও পালিস করিতে পারিতেন। সুতরাং হীরক কাটিবার, পালিস করিবার ও চূর্ণ করিবার মুদ্রও এদেশে প্রচলিত ছিল। এই হীরক কাটসুবার যন্ত্র প্রস্তুত করিতে হইলে অন্যান্য অনেক প্রকার যন্ত্রের আবশ্যক হয়। এই সকল বিষয় পর্যালোচনা পূর্বক কে অস্বীকার করিবেন যে, সেই সুদূর অতীতে ऑब्राऊ. ज्ञांत्रिंद्र প্রচলন ছিল না, ভারতবাসীরা যন্ত্রের ব্যবহার জানিতেন । যাঁহাদের সূক্ষ্ম-কার্য্যে এরূপ পারদর্শিতাদর্শনে এক্ষণে আধুনিক জগৎ মুখ, তাহারা যে অন্তঃপ্রকার কারুকার্ঘ্যে নিপুণ ছিলেন না—এ কথা বিশ্বাস করা

這,蠍 . . . . " r ۔