পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৭৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

❖ ̊ቆ፩፥፳ ; ፥ ̇:ኹኑ , ̆........ች “'ኒጂ-ዶ.• £÷'• • • • • . 蠶聽戀 :ج : : : : : : : " : ":" ثم ቪ§ s ፳;‛ ... •. . : تدخية ዶ፧ ',ዳ› s: ‘. . -:." ፩ ́ ́ ."س". .. .. . . . . ت- =" " • W; লোক যে অন্য প্রদেশের চলিত কথাই বুঝিবেন, তাহা মনে করাও অযৌমুক্তিক । সুতরাং তখন সাহিত্যও প্রত্যেক জিলায় ভিন্ন ভিন্ন হইয়া পড়িবে। : এই জন্য দেশের নানা অংশের বিভিন্ন কথিত ভাষার প্রণালীর একীকরণ ও সামঞ্জস্য অক্ষুন্ন রাখিতে সাহিত্যের এই স্বাতন্ত্রটুিকু অতীব প্রয়োজনীয়। এই সাতন্ত্র্য আভিধানিক বিশুদ্ধ ভাষা প্রয়োগেই সম্ভব। : : এ বিশুদ্ধি রক্ষা দুরের কথা, ‘শব্দতত্ত্বে’ প্রতিপন্ন হইয়াছে—“কঁকুড়” হইতে “কাকুরোল” শব্দ উৎপন্ন ! ঠাকুর মহাশয়কে বলিয়া দিই—“কঁকুড়” ও “কাক্‌রোল” দুইটি সম্পূর্ণ পৃথক পদার্থ। ইহাদের স্বাদ, আকার, বাহ ও আভ্য— স্তরিক গঠনও সম্পূর্ণ পৃথক। প্রাকৃত ভাষায় “পাচন” ও “উনান” “অন” ও iS SDDS sBB BB S SBBD BBS SDBDB DkS LDDDD DDS প্রত্যয়ে সিদ্ধ। ইহারা যে ফাসী কথা, এ কথা বোধ হয় তাহার জানা নাই। আরও আছে যথা—“আক্কেলমন্ত” হইল “চালাকীমন্ত” হইল না কেন ? “খাতাঞ্চি” “চি” প্রত্যয়ে সিদ্ধ। ফাসী কথাগুলিকে এরূপ ভাবে সিদ্ধ করিতে গিয়া দগ্ধ না করিলেই ভাল হইত। কথাটি “আক্কেলমন্ত” নহে, আসল কথা “আকেল মন্দ” যেমন “দৌলৎ মন্দ” “দানেশ মন্দ।” এ গুলি ফাসী কথা। যাহাই হউক, এরূপ ব্যাকরণে ভাষার কি উন্নতি সাধিত হইতে পারে? আমি বুঝিতেছি, এরূপ ভাষা বাঙ্গালায় প্রচলিত হইলে প্রভূত অনিষ্টই সাধিত হইবে। কারণ এইরূপ এক একটি বৈদেশিক কথা আসিয়া বঙ্গভাষা হইতে এক একটি কথা চুরি করিয়া লইলে ক্রমে ক্রমে বঙ্গভাষার মধ্যে আর বাঙ্গলা শব্দই থাকিবে না। অতএব এখন হইতেই এ প্রথার যাহাতে প্রসাররোধ হয় সেই চেষ্টা করা উচিত। ‘শব্দতত্ত্ব’ ভাষার কোনই উপকার করিবে না ; বরং ভবিব্যতে ছাত্রদিগকে আর সংস্কৃত ব্যাকরণের সুত্র, সন্ধি, তদ্ধিত বা ধাতুরূপ মুখস্থ হয় নাই বলিয়া পণ্ডিত মহাশয়ের নিকট হইতে পলাইতে হইবে না। শ্রীযুক্ত :বিজয়চন্দ্র মজুমদার মহাশয় দুঃখ করিয়াছিলেন যে, রবীন্দ্রনাথ লালিক (Parody) লিখেন নাই। কিন্তু তিনি ব্যাকরণের কথা উল্লেখ করিতে ভুলিয়া গিয়াছিলেন, সেই জন্য এইবার আর্ঘ্য ব্যাকরণ প্রণীত হইল। ത്ത്