পাতা:আলমগীর - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৩৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম দৃশ্য । “দ্বৈপায়নু, হ্রদের তীর প্রজ্বলিত চিতা । ( বিধবা বেশে উত্তরা । ) উত্তর -(চিতা প্রদক্ষিণ করিতে করিতে )-- চলিল দুখিনী আজি ত্যজিয়ে সংসার গো ! পতি বিনে অবলার সকলি আসার গো ! ৷ কোথা পিতা কোথা মাতা, কোথা প্রিয়তম ভ্রাতা, আত্মীয় স্বজন কোথা, দেখ এক বার গো ! ৷ দুখিনী বিধবা বালা জুড়া’তে বৈধব্য-জ্বালা, চলিল ত্যজিতে আজি জীবনের ভার গো ! ৷ কোথা প্রভু নারায়ণ, ” স্মরি’ তব শ্রীচরণ, অতিক্রম করি আজি শোক-পারাবার গো ৷ হে মাতঃ বসুন্ধারে । বিদায় দাও! নাথ ! আমায় সঙ্গে লও। -- চিতায় পড়িবার উপক্রম )-- দৈববাণী । - উত্তরে ! অনলে দেহ কর না, অৰ্পণ । গর্ভেতে তোমার আছে কুমার রতন, ॥” উত্তরা।-হা! যেতে পারলেম না-পারলেম না-চির অন্ধকারে কৃতে হ’লো-হা নাথ !- ভূতলে পতন )” । ኜ: ইতি পঞ্চমাঙ্ক, যবনিকা পতন। সমাপ্ত । ]