পাতা:আশুতোষ স্মৃতিকথা -দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

੧ਰਸੀ ਰਜਿ . . দাস।" ব্রহ্মচারী হাসিয়া বললেন—“ও কথা আমরা মানিব না, আপনাকে । reাই (প্রকৃতিই ) সারাইয়াছে।” . ರಾಣಿ আমার মধুপুরে ডবল নিউমােনিয়া হইয়াছিল। অবস্থা as খারাপ দাড়াইয়াছিল যে, সেইখানে কলিকাতা হইতে । Oxygen s a আনাইলার প্রয়ােজন হইয়াছিল। আণ্ডাবু ছিলেন কাশীতে-তিনি বান্ত ঃ হইয়া কত যে খবরাখবর লইয়াছেন, তাহা আর কি বলিব ! আমি দুটিয় | জন্য উৎকণ্ঠা দেখাইলে তিনি আমাকে বলিয়া পাঠাইলেন যে, ঐ সকল বাজে কথা ভাবিয়া পীড়ার সময়ে কেন আমি ব্যস্ত হইয়াছি ? যতকাল আমি । বিছানায় পড়িয়া থাকিব, এবং সম্পূর্ণ আরোগ্য না হইব, সে পর্যন্ত আমি ছুটি পাইব । তিনি আমার পুত্র কিরণকে ১৯২০ সনের ১লা নভেম্বর তারিখে যে ছোট পত্রটুকু লিখিয়া আমার সংবাদ জানিতে চাঠিয়াছিলেন, তাহার প্রতিলিপি নিয়ে দেওয়া গেল :- %ഴ്സm(?:r ത്ത%8 ( 4'(( , Yv്' ( 473 h. ഗ്ലൂരില്ക്ക് ീാഷ്ട് ?r এই সময় আমি তাহার ও রমাপ্রসাদবাবুর অনেক পত্র পাইয়াছিলাম। স্বীয় পরিবারের কেহ পীড়িত হইলে লোকে যেরূপ বাস্ত হ’ন, এই চিঠিগুলিতে সেইরূপ উৎকণ্ঠার ভাব ছিল। তুর্দিনে অভয় দেওয়ার লোক জগতে বড় দুলভ। যখন প্রাণ হাঁপাইয়া পড়ে, নানারূপ আশঙ্কা বিভীষিকার আকার ধারণ করে ; যখন অবস্থার বৈগুণ্য এবং শনৈশ্চরের চক্রে মানুষ চারিদিকে অন্ধকার দেখে,-শৈশব অবস্থায় সেইরূপ সময়ে মায়ের কোলে মাথা রাখিয়া বালক স্বৰ্গীয় শান্তি ও আরাম পায়, কিন্তু সাংসারিক জীবনে লোকে দুঃসময়ে সেইরূপ আশ্রয় পায় না। অনেকে স্তোক-বাক্য বলেন, কিন্তু তাহ সোলার ফুলের ন্যায় কৃত্রিম। কিন্তু এই একটি লোক দেখিলাম, যিনি প্রকৃতই বিপক্সের বন্ধু, যাঁহাকে দেখিলে মৃত্যু-মলিন,