পাতা:আশুতোষ স্মৃতিকথা -দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शश्९७१ात्रौ 8 2बलिटेJ 夺门 চাহিব ?” 9. ܘ ܒ* আমি বলিলাম-“কাল সকালে यथे9 । চাপরাসী বুলিল-“আজি এখনই আনিবার হুকুম।” আমি পরের দিন কাগজ আনাইবার ব্যবস্থা করিলাম । এই ঘটনাটি ১৯২৪ সনের মে, শনিবার-ভঁাহার মৃত্যুর ৮ দিন পূর্বেহইয়াছিল। তিনি বাঙ্গলার সর্বপ্রধান বিচাৱশালার বিচারপতি,-ৰ্তাহার নিকট এখনই কোন অবিচার হইতে পারিত না,-কেহই তাহার যথাযোগ্য অনিবার হুকুম সম্মান হইতে বঞ্চিত হইত না । সেইবার পাটনা হইতে শেষবার জাপি তাপস্থায় কলিকাতায় আসিয়াছিলেন,-ৰ্তাহার সেই বিচারক-বেশের স্মৃতি আমার মনে মুদ্রিত করিয়া গিয়াছেন,- সেই বিচারক ও র্তাহার বিচার এজীবনে ভুলিব না। সেইবারই কলিকাতা ছাড়িয়া যাইবার কিছু পূর্বে আমাকে বলিয়াছিলেন—“দীনেশবাবু, আপনাকে স্নান ও শীর্ণ দেখাইতেছে, সাবধানে থাকিবেন, আমাদের কাছে আপনার জীবনের একটা মূল্য আছে জানিবেন।” এই অকিঞ্চিৎকর দুর্ভাগ্য জীবনের মূল্য ! যাহার মূল্যে আমরা বিকাইতাম, যাহার জীবন এদেশের কাছে কোহিনুরু-কৌস্তুভ সম মূল্যবান ছিল, সেই জীবন অপহরণ করিয়া কাল এই বাঙ্গলাদেশ, তথা ভারতবর্ষকে মহামূল্য রত্ন হইতে বঞ্চিত করিয়াছে, সেস্থান কে পূর্ণ করিবে ? কলিকাতা ছাড়িয়া কোন স্থানে যাইতে র্তাহার বড় একটা প্রবৃত্তি হইত না। যে সকল কারণে একাধিকবার সুযোগ উপস্থিত হওয়া সত্ত্বেও তিনি বিলাত যাওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করিয়াছেন, তন্মধ্যে ছিল একটি প্রধান এই যে, তিনি বঙ্গদেশ ছাড়িয়া অন্যত্র গেলে সোয়াস্তি বোধ করিতেন না। আমরা শুনিয়াছিলাম। অতঃপর তিনি পশ্চিম অঞ্চলেই প্রাকটিস করিবেন। সে দেশ বড় বড় ধনীর দেশ এবং "ধানে একবার যদি তিনি ওকালতি আরম্ভ করেন, তবে অজস্র উপাৰ্জন করিতে পরিবেন। এই হাইকোর্টে তিনি বিচারপতি এবং প্রধান বিচারপতি ছিলেন, * এখানে বেঞ্চ ছাড়িয়া বারে আসিতে তাহার একটু বাধ’ বাধ গজ এখনই লইয়া আসিবার হুকুম হইয়াছে, এখন কার কাছে যাহাঁয়া । ܘܘܪ