পাতা:আশু সম্বিদ্দায়িনী.pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশু সম্বিদয়িনী । (to রাজপুররক্ষক, করে তীক্ষু করবালধারণ করতঃ হাস্যবদনে মম সদনে পুনরায় সমাগত হইয়া কহিতে লাগিল ; প্রিয়ে ! এ আশ্রিত জনের প্রতি সদয় হইয়া বারেক আলিঙ্গন প্রদানে পরিতৃপ্ত কর। তাহার অকস্মাৎ এই অশ্রোতব্য ভাষা শ্রবণ করিয়া, মণিহারা কণির ন্যায় হৃদয়বল্লভের শোকে, এককালে অধীর হইয়া উঠিলাম। সে যাহা হউক, মদীয় মেীনাবলম্বন ভাব অবলোকন করিয়া তৎকালে, সে ভূষ্ট তথা হইতে গমন করিল বটে, কিন্তু দুরাচারের সেই দুরভিসন্ধি হৃদয়াধার হইতে অপস্থত হইল না। পরদিন রজনীতে, আমার বাসগৃহে উপস্থিত হইয়া স্বাভিমত সাধনার্থ প্রথমতঃ নানামত অনুনয়ান্বিত বাক্য ও রসিকত ভাব প্রকাশ করিল। পরে ঘূর্ণিত আরক্ত নেত্রে গভীর শব্দে কহিতে লাগিল , যদিস্মাৎ, কল্য তোমার এরূপ ভাব দর্শন করি, তবে এই শাণিত শস্ত্র দ্বারা শিরচ্ছেদন করিব, কদাচ ইহার অন্যথা হইবে না । আমি তাহার এতাদৃশ পরুষোক্তি শ্রবণ করিয়া, মরণ শ্রেয়ঃ অভিপ্রায়ে যখন কোন উত্তর প্রদান করিলাম না, তখন সে, কিয়ৎকাল স্তন্তিত ভাবে আমার অভিমুখে দণ্ডায়মান থাকিয়া, পরে কার্য্যান্তরে প্রস্থান করিল। দুর্লভ ফল প্রে", উকাত বাহু বামনের ন্যায় মদেীদ্বাহ ফল "লোলুপ সেই দুরাকাঙ্ক্ষী, না হতাশ হইয়া অন্যত্রাভিগমন