পাতা:আশ্চর্য্য প্রদীপ - গিরীশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১১৩

कङ्कर्ष पूछ 1] || ማ> এদিকে তুমিও সইতে দেখছি। কিছু কাবাও না, কত্তি দেবীও না ; এ সমিস্তিডে মুই সম্জাতি নারলাম। বুলান। ওরে বাৰা ! এর পর বুঝতে পারবি, আমার মত বয়েস পা, আমার মত সংসারসাগরের বড়বাট সইতে শেখ, স্থঃখ দারিদ্র ভোগ করতে জান, শোক তাপ স’য়ে স’য়ে পাষাণ হ’য়ে যা, তবে আমার মত সকল দিক বুঝে সাবধানে কার্য্য করতে শিখবি । রোস্তম । তবে কি বোঝব? কত্তা, ঐ পাগল এড়েটার রশি তুমি আরও টিল দিয়ে দ্যাখুব ? অত্যিচারটা আরও পেকিয়ে তুল্তি দেব ? ও গাই বাছুর ধোরে আগে টান দেবে, লাঙ্গল ব্যাচুপে, গরু ব্যাচ্‌পে, গোলার ধাম লুটিয়ে দেবে, তারপর লাঠির চোটে মরদগার মাথা ফেটিয়ে চোখির সামনে জর ছাওয়ালরে বেইজ্যত করবে, এই গুলো না ঘটলেই আর তোমার চ্যাতন হচ্ছে না, কেমন কত্তা, এই তো বুঝি লা কি ? বুলান। তা নয়রে বাবা ! তা নয়, এতো বড় পুণ্যবান রাজা, দেখছি ও’র পুণ্যের তেজে পাতকীকে আপনাআপুনি পালাতে হয় কি না ? ভাণ্ডার লুটছে, মাথার ওপর ধর্ম্ম, রাজ্যের বুকে চণ্ডীর আসন, গুটীপোকা একদিন আপনার জালে আপনি বাধা পোড়বেন। রোস্তম! আমি শুধু সেই দিনের প্রতীক্ষায় চুপ্‌ করে বসে আছি। রোস্তম। ক্যাবল তা না কত্তা ! মুই এর একটা হদিস বার করেছি, তুমি আর এহমে সোজায় হ্যাঙ্গামা কোক্তি চাও না, কুকথা জোরে কতি গেলে তোমার রং হরে যায়,