পাতা:আশ্চর্য্য প্রদীপ - গিরীশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ দৃপ্ত । ] মা ! ১২৭ এা । কঁপিছি কেন ? সব শুদ্ধ, পপাত ধৰণীতলে হইনি যে এই ঢের । বাবা ভাড়, তোমার ব্যাগত্তা করি— তোমায় জোড়হাত করি—আমায় ছাড়ান দেও, আমি সরে পড়ি। তুমি বাবা ভূতের রোজা—তা আমি বুঝতে পেরেছি! রাজার রাণী শাকচুরী-আব তার সই ঐ মাগী পেত্নী ! ডাকতে গেল রাজাবেটাকে সে বেটা মোরে ভূত হ’য়ে আছে ! “রাম রাম”— আবার নাম কলম ? (নাক কাণ মলন )। ( বেগে বিমলাব প্রবেশ । ) [ব মা ৷ দত্ত ছেলে । সববনাশ হয়েছে । ভা । কি ? কি ? খুডো ওখানে নেই নাকি ? বি মা ! ওগো তা নয় গো, তা নয় ! ধ্যানঘবেব ভেতব ব'সেছিলেন,—সই গিয়ে খবব দিলে, তোমার কথা বল্যে, অমনি খাড়া হয়ে দাড়িয়ে উঠলেন। এমন সময়, জানগা দত্ত ছেলে, জানলার ভেতর দিয়ে যেন বিছ্যন্ত্রতার মত একটা ঘোরালো আলো এসে সষাব মাথাব চার দিকে ঝক ঝক ক’রে জ’লে আবাব জানল। দিযে বেরিয়ে মিলিয়ে গেল ! অমনি, জানগা দত্ত ছেলে, সযা আমার চৌচাপটে আছাড় খেয়ে পড়ে গেল, আমি তাই বলতে এলুম। ভা । তাই তো! এটা কি রকম হ’ল ? ব্রা। ও বাবা ভাড় তোমার খুড়ে দেখুচি তবে তা নয়! বেহ্মদত্তি ? তুমি বাবা মজালে দেখচি ! এখনি