পাতা:আশ্চর্য্য প্রদীপ - গিরীশচন্দ্র ঘোষ.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় দৃপ্ত। ] | 1 २S সো। ওহে মুরারী ! কর কি ! মুখে হ’লন – তোমার গে মুখে হ'ল না—স্ত্রীলোকের গায় হাত তুলতে পর্য্যন্ত যে এগুচ্চ মুবা । আজ্ঞে সাইমশাই! আমার এই ইস্ত্রীটিকে ইস্ত্রিনোকেব তালিক। থেকে কেটে দিন ! ও আজ বড় গ’রমেছে ! আচ্ছা রকম দুঘা না ঝাকৃতে পাল্পে আর থামৃচে না । আবে মাঝে মাঝে যে এটা ক’ন্তে হল মশাই। না হলে কি এই সিঙ্গিনীর বাচ্ছা পাড় বাঘিনীকে পোষ মানিযে বাথা যায ? ম-প। ও হতভাগা ! মৰিবি ত মারনা ! সাইমশাই ঠাকুল ! তুমি এব বিচেব কর। আমার পাওনা গও আমায় দেবে না, তার উপর আবাব মারবে ? ওর হাতে যে কুড়িকিষ্টি হবে, ওর হাত যে পোচে যাবে, গ'লে যাবে, খ'সে যাবে, ধ’সে যাবে। মুল । খ’সে যাবে যাবে আমার যাবে, ধ'সে যাবে যাবে অীমাব যাবে ! তা ব'লে তোর কথাষ আমি বুকেব রক্ত টাক, মিছিমিছি তার ভাগ তোকে দিয়ে ব’সে থাকবো ? মু-প। মিছিমিছি? হ্যারে চোক্‌খেগো ! মিছেমিছি? হ্যা সাই মশাই ঠাকুর! তুমিই এর বিচের কর। সো। কি ? হযেছে কি ? তোমাব গে কিসের পাওনা ? মু.প। পাওনা কিসের জানগা সাইমশাই ঠাকুর — মুবা ।” অtহা হা আমি বলচি–শোন না সাইমশাই— মুপ । তুই তো তোর দিকে টেনে বলবিরে হতভাগা ! আমি বলি। দ্যাখোগা সাইমশাই ঠাকুর । ঐ যে ধর্ম্মকেতুর পুত্তর কালকেতু, আজ কদিন হ’লো এক