পাতা:আশ্চর্য্য প্রদীপ - গিরীশচন্দ্র ঘোষ.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ দৃপ্ত। ] মা । さな পায়, তাতে তোমার গে ম’জে থাকৃতে ইচ্ছা হয়। কিন্তু বাবা এ রূপ সে রূপ নয়,—এ দেখে চোক ঝলসে যায়, প্রাণে একটা ভক্তি ভয়ের উদয় হয় । প্রাণের ভিতর থেকে তোমার গে মা বলে ডাক্বার জন্ত যেন আপন৷ আপনি একটা ইচ্ছা উঠে, মুখ দে বেরিয়ে পড়ে r এৰূপ সেই রূপ ! এ মুর্তি সেই মাতৃ-মূর্ত্তি । ভাবতে প্রাণ শিউরে উঠে বাবা । কাল। হঁ্য জ্যাটা ! মার আমার ঐ মূর্ত্তিই বটে। ঐ আনন্দোজ্জল মূর্ত্তিতে আমাকেও দেখা দিয়েছিলেন । তার পর কি বল্লেন ? বি-মা । ( জনাস্তিকে ) ৰল না গো বল না ! সো। তার পর ব’ল্পেন,—তোমার গে খুব ভালই ব’ল্লেন ? ব’ম্নেন-ভোমরা ওদের বরাবর পুরুত, কালকেতুকে আমি দীক্ষা দিয়েছি, সে পবিত্র হয়েছে, তুমিও আজ পবিত্র হলে, তোমার গে বুঝলে বাবা । আমায় ব'ল্পেন, তুমি আর বেদের বামুন রইলে না, তুমি বামুনেরও বামুন হলে, বেস ক’রে আমার পূজাআশা করবে, আর—আর—তোমার গে আর ব’ল্পেন ( জনাস্তিকে ) তবে বলি মা ? ফুল্পরা। (জনাস্তিকে) ই ই বলুন বলুন ! সোমাই’। আর ব'ল্লেন, কালকেতু যেন খুব বুঝে মুঝে রাজ্যিপাট চালায়, যেন দিবারাত্তির আমার পূজায় মত্ত থেকে তোমার গে সাংসারিক কাজটাজ না ভোলে ! ৰি-ম। তা বেস ত । মা ত, বেস বলেছেন । ونه