*○シ ইংলণ্ডের ইতিহাস । জেমসের মৃত্যু হইলেও তাহার। নিম্বতি পাইবে না; তৎপুত্র পিছ্ধম্ম পরিগ্রহ পূর্বক পুনর্বার উহাদিগকে পীড়া দিবে। এই সকল কারণে ক্রোধ, দ্বেষ এবং ভয় ইত্যাদি প্রবল ভাবের আবির্ভাব হওয়াতে প্রজ্ঞ। মাত্রেই বিদ্রোহোল থ হইয়। উঠিল। এই সময়ে ইংলণ্ডের প্রধান কতিপয় ব্যক্তি গোপনে হলণ্ডের ষ্টটুহে সুড়র’ উইলিয়নকে স্বদেশ রাজসন গ্রহণ করণtথ নিমন্ত্রণ করিলেন । উইলিয়ম জেমসের জামাত এবং ভাগিনেয় ছিলেন । তিনি ভাবিলেন যে, যদি জেমস ইংলণ্ডের রাজ থাকেন এবং স্বৰ স্মণবলম্বী প্রবল প্রতাপ চতুর্দশ লুইর পক্ষতাবলম্বন করেন, তবে কোন মতেই প্রটেষ্টান্ট ধন্মের উন্নতি হইতে পরিবে না ; কিন্তু যদি ইংলণ্ডকে তাপন হস্তে পাই তবে অক্লেশেই লুইর গর্ব্ব খর্ব করিতে পারি, এই ভাবিয়া উইলিয়ম সসৈন্যে ইংলণ্ডে আগমন করিলেন । জেমূসের অনুচরবর্গ সকলেই জেমসকে পরিত্যাগ করিল এবং তিনি স্বয়ং ছদ্মবেশে সপরিবারে স্বরাজ্য পরিত্যাগ করিয়া ফ্রান্স রাজের শরণাপন্ন হইলন । ইংলণ্ডীয় পালিয়ামেন্ট সভার সদস্যগণ এই আদেশ করিলেন যে, “দ্বিতীয় জেমস শাসনপ্রণালী পরিবর্ত্তিত, কারবার চেষ্টা করিয়া, রাজts প্রজার মধ্যে যে নিয়ম নিরূপিত আছে, সে নিয়ম উল্লঙঘন করিয়াছেন এবং তিনি আপন রাজপদ
পাতা:ইংলণ্ডের ইতিহাস.pdf/১৩৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।