পাতা:ইংলণ্ডের শাসন-প্রণালী.pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** ইsলণ্ডের শাসন-প্রণালী । তেছি না, যে নিৰ্জ্জনে থাকিয়া কোন ৰূপে সে সকল উদেশ্ব সাধনের উপায় নাই ? ইহাও বোধ হয় তোমার উপলব্ধি হইয়াছে, যে বিধান সমূহই মনুষ্যসমাজকে নিয়মবদ্ধ করিয়া রাখিয়াছে, এবং বিধান সমূহই মনুষ্য সমাজের এরূপ শ্রীবৃদ্ধি সম্পাদন করিতেছে । সুতরাং বিধানসমূহ সম্যক ৰূপে হৃদয়ঙ্গম না করিলে কোন মতে উপরি উক্ত উদেশ্ব সাধনের উপায় নাই । এই কথাগুলি বুঝিয়া দেখ, তাল হইলেই বিধিশাস্ত্রের চর্চা করিলে জগদীশ্বরের অভিপ্রেত কার্য্য করা হয় না এই যে তোমার কুসংস্কার আছে, তাহ একবারে অন্তহিত হইবে । . এ কথা সত্য বটে, যে বিধিশাস্ত্র প্রথমে বড় নীরস । কোন শাস্ত্র প্রথমে নীরস নয় : সুকল শাস্ত্রেরই প্রবেশদ্বার দুর্গম এবং বিধুপূর্ণ। একবার দ্বারদেশ অতিক্রম করিতে পারিলেই ভিতরে প্রশস্ত অট্টালিকা লক্ষিত হইবে । তখন দেখিতে পাইবে, যে সেই অভ্রংলিছ প্রাসাদটা মনোহর উদ্যানসুশোভিত; সুশীতল সুগন্ধ গন্ধবহৰীজিত; সুস্নিগ্ধ রমণীয় প্রস্রবণ