পাতা:ইউনানী হাকিমি চিকিৎসা প্রণালী - আবদুল লতিফ.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e শ্রীযুক্ত মৌলবি আবদুল লতিফ হাকিম সাহেব মান্যবরেষু। মহাশয় ! আমার মূত্রনালীতে মাংস বৃদ্ধি হইয়া প্রস্রাবের দ্বার সরু হয় ও মধ্যে মধ্যে প্রস্রাব রোধ হইত। বিনা শলা পাসে প্রস্ৰাব হইত না। জর নিয়ত থাকিত এবং প্রস্রাব কালে অসহ্যু যন্ত্রনায় অস্থির হইয়া অচেতন হইয়া পড়িতাম। এই অবস্থায় ৮ বৎসর কাল অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করিয়াছি এবং অনেক সুবিজ্ঞ ডাক্তার ও কবিরাজ দ্বারা চিকিৎসাও করাইয়াছি, কিন্তু কিছুতেই কোন ফল পাই নাই। এমন কি সিভিল সার্জন দ্বারা আণ্ড কোষের নিয়ে ছিদ্র করাইয়াও প্রস্ৰাব নিৰ্গত হয় নাই। পরে আপনার ঔষধ ব্যবহারে, বিনা ক্লেশে প্রস্রাব নিৰ্গত হয় ও মাসাবধি ঔষধ সেবনে মুত্রনালীর ভিতর যে মাংস বৃদ্ধি হইয়াছিল। তাহা খণ্ড খণ্ড হইয়া প্রস্রাবের সহিত নিৰ্গত হইয়া যাওয়ায় অনামি এক্ষণে সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করিয়াছি। ইতি २०(* दो ठिक् २२२७ गांव । শ্রীৱমামাথ অধিকারী সাং বাজেশিবপুর, হাওড়া । মান্যবরেষু। ইতি পূর্ব্বে আপনার নিকট হইতে মেহ ও মাংস বৃদ্ধি রোগের ১৫ দিবসের ঔষধ ডাকযোগে আনাইয়া সেবন করায় আমি বিশেষ উপকার লাভ করিয়াছি। তন্নিমিত্ত আমার বহু ধন্যবাদ জানিবেন । আপনার ঔষধ যেমন উপকার জনক তেমনই সুখসেব্য এই কথা আমি পুনঃ পুনঃ বলিয়া আপনার প্রশংসা করিয়া থাকি । আপনার সুখ্যাতি হওয়া আমার বাঞ্ছনীয়। যাহারা উৎকট দুঃসাধ্য রোগে আক্রান্ত আছেন, ঈশ্বর যেন তাহাদিগকে আপনার ঔষধ ব্যবহারে মতি প্রদান করেন ; আমার বিশ্বাস যে, আপনার অনির্বাচনীয় ফলপ্রদ ঔষধে তাহারা নিশ্চয়ই আরোগ্য লাভ করিবেন । ইতি ১২৯৬ সাল ৩রা ফাস্তুণ । শ্রীমথুরানাথ সার্বভৌমিক বঁাশগাড়া কাছারী, লালপুর পোষ্ট মুরশীদাবাদ জেলা।