পাতা:ইউনানী হাকিমি চিকিৎসা প্রণালী - আবদুল লতিফ.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(q পারেন । কিন্তু, মিছরি উভয় প্রকার ঔষধেই * ব্যবহার্য্য । শশা বীজ, কঁকুড়ের বীজ ও ধনিয়া জলে বা। ছাকিয়া কােথ বাহির করিয়া তাহা রোগীকে সেবন কণ্ঠদান যাইতে পারে, অথবা ২/৩ ঘণ্টা কাল জলে ভিজাইয়া ছাকিয়া কার্থ সেবন করান যায়। শেষোক্ত প্রকার ব্যবহার অধিক উপকারী । । চন্দন জলে ঘষিয়া ব্যবহার করিলে স্নিগ্ধ গুণ হয়। রক্ত চন্দন লেপনে উপকারী আর শ্বেত চন্দন সেবনে উপকারী । দুই কুচি পরিমাণে কপূর সেবন করাইলে শরীর শীতল হয় । যুব ও যে সকল ব্যক্তির শরীর গরম তাহদের পক্ষে কপূর উপকৃারী। কপূর, তরমুজ, পোপেও অয়ের ন্যায়। পিত্তনাশক । স্ত্রীলোক, বালক, বালিকা, নপুংসক ও পরিণত বয়স্কদিগকে অধিক শীতল ঔষধ ব্যবহার করান বিধেয় নহে । পিত্তনাশক টিক ঔষধ অর্থাৎ চটী-ইহাতে কোষ্টবদ্ধ নিবাৰণ হয়। ইহা প্রস্তুতের নিয়ম যথা- "নেশাস্তা, গদ, পোস্তদানী, কাতিলা প্রত্যেকে ৩৷ সাড়ে তিন शांना ; শশা বীজ, কঁকুড় বীজ ও লাউ বীজের শাশ প্রত্যেকে ৯ নয়। মাসা; তুরঞ্জেবীন ১ ভরি এবং বংশলোচনা ১৪ মাস। এই সমস্ত দ্রব্য উত্তমরূপ চূর্ণ করতঃ ইসফগুলের কাথ দ্বারা ৪৷০ সাড়ে চারিামাসা ওজনে গোলাকার চর্টির মত বটিকা প্রস্তুত করিবে। প্রাতে ও সন্ধ্যার সময় এক একটা বটিকা চর্ণ করিয়া শীতল জলের সহিত সেবনীয়।