পাতা:ইউনানী হাকিমি চিকিৎসা প্রণালী - আবদুল লতিফ.pdf/৯০

( لاسط ) শরীর মধ্যে শ্লেষ্মা ধাতুর প্রকোপ হইলে প্রস্রাবের এই প্রকার বর্ণ হইয়া থাকে। অপর ইহা দ্বারা প্রকাশ পায় যে, শরীরে কাফের ভাগ অধিক হইয়াছে অথরা পিত্তের ভাগ কম হইয়াছে। প্রস্রাবের এই প্রকার ਚੇਅਰ কারণেই সর্বদা হইয়া থাকে। কিন্তু পিত্তবিকৃত হইয়া তাহার গরম যদি মস্তকে উঠে তাহা হইলে কখন কখন প্রস্রাবের উপরোক্ত প্রকার বর্ণ হইয়া থাকে। ২। বাতাবীলেবু পাক হইলে তাহার উপরকার ছাল যেরূপ জরদ স্নং বিশিষ্ট হয়, কখন কখন প্রশ্রাব সেই প্রকার । জয়দ রং বিশিষ্ট হইয়া থাকে। উপরোক্ত ঘাঁস ভিজান জল অপেক্ষা এই জারদ রং কিঞ্চিৎ গাঢ়তার এবং ইহা সুস্থতার क्लकe । ৩ । প্রশ্রাবের বর্ণ লালমিশ্রিত জরদ হইলে ধাতু গরম হইয়াছে বুঝিতে হইবে। ৪। জরদের সহিত লাল রং অধিক পরিমাণে মিশ্রিত হইয়া যদি প্রশ্রাবের রং জ্বলন্ত অগ্নির ন্যায় দেখায় তাহা হইলে ধাতু আরও অধিক পরিমাণে গরম হইয়াছে বুঝিতে হইবে।” . ৫ । লাল মিশ্রিত জরদ প্রস্রাবে। যদি জরদের রং অধিক DB BDB BDDDD DBB BDBD BD BD DD DBBDB রোগীর ধাতু আরও অধিক পরিাণে গরম হইয়াছে জানিতে হইবে। به ا - (২) প্রস্রাবের লালবর্ণ চারিপ্রকার হইয়া থাকে। ] ১। সামান্য লালমিশ্রিত শ্বেত বর্ণের প্রস্রাব। ইহাতে SS