পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"শুনে বিমৰ্ষ হয়ে যায় ধারণী । "নিজের জায়গায় বসে অশ্বিনী, ধরণীর ডান পাশে সামনের দিকে অল্প -তফাতে, তার দিকে পাশ করে। এ ভাবে বসে কাজের সুবিধা হয়। বীয়ে মাথা ঘোরালে ধরণীর সঙ্গে মুখোমুখি হয়। অথচ মুখটা প্রায় চোখের আড়াল হয় উপস্থিত লোকদের, ডাইনে মুখ ঘোরালে মুখোমুখি হয়। ওদের সঙ্গে। ধীরে সুস্থে টিমে তালে প্রায় যেন বিমিয়ে ঝিমিয়েই সে চটপট কাজ সারে, কোন বিষয়ে সুষ্ঠার দ্বিধা সংশয় নেই। মাঝে মাঝে কিছু বলার আগে হয়তো দুএকটা কথা বলে নেয়। ধরণীর সঙ্গে, হয়তো শুধু একবার তাকিয়ে নেয় চোখে -65icर्थ । নীলমণি মিনতি জানায়, সিকদার মণায়, আইজ। বেলাবেলি রওনা না দিলে - মারা পড়মু। অত তাড়া কেন হে বাঙ্গাল, অশ্বিনী বলে টেনে টেনে, বেলা যায় নাই । দেন তো ওর হিসাবটা মিটিয়ে সরকার মশায় । চার দেড়ে ছমণ আটের দরে ছত্রিশ টাকা। ছাটাই মাড়াই খরচ-খরচা বাদে তিরিশ টাকা দেন রসিদ निश्च । झैं कि कम ? নীলমণি বলে ভড়কে গিয়ে, বিঘায় দেড় মণ ধরলেন আধা ভাগ, চার পাচি 'भ* स्क्नल श्न ? पद्म प्लिन छ प्रेक। তোমার দেখি মাঠে ফসল গোফে তেল ! অশ্বিনী বিড়ি ধরিয়ে বলে, ভগবান না কি তুমি পাকতে পাকতে কিছু হবে না। ফসলের জেনে রেখেছ ? দর কি দাড়াবে তাও জেনেছ ? ঠিকানা রেখে যাও, ধান বেশী হয়, দার বেশী হয়, পাওনা টাকা মনিঅৰ্ডারে পাবে। গোপাল ভাড়ের মতই যেন রসিকতা করেছে একটা এমনি ভাবে কয়েকজন হেসে ওঠে।