পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মিশষ্ট্র। এ কাপড় শখ করে সে পরেনি সেটা জানা কথা। গায়ের পথে বাক্স হুবার মত সাধারণ কাপড় থাকলে গায়ের মেয়ে-বোঁ একরকম সাজ করে না। আন্ত কাপড় নেই, লজ্জাও অভাব বোঝে না, উপায় কি ! শুধু গাঁদা নয়, দুএকখানা যা তোলা ভালো কাপড় সম্বল ছিল তাই আজ আরও অনেককে পরতে দেখা যায়। ^ কৈলাস একটা বিড়ি ধরিয়ে বলে, তোকে খবরটা কে জানােল তা তো বললি मा झैँमा ? চিঠি লিখেছে। চিঠি ? ইদিকে আমায় হুকুম দিলে চুপচাপ থাকে, ডাকে চিঠি লিখল তোর কাছে ? ডাকে লেখেনি। বিষ্ট বাবুর হাতে পাঠিয়েছে। এই তো খানিক আগে সাতরাদের নতুন বেী মাকে দিলে। হরিদা সদরে গেছিল, ওকে দিয়ে offscCT তাই বল! কী লিখেছে একটু বল তো শুনি ? গাঁদা ফিক করে একটু হেসেই আঁচল দিয়ে কপাল মুছবার ছলে মুখের • হাসিটুকুও মুছে নেয়। হাসি দেখে কৈলাস খুশী হয়, নিশ্চিন্ত হয়। হাসির এই ঝিলিকটুকুই প্রমাণ দিয়েছে যে নিরুদ্দেশ মহিমের জন্য অজানা অনির্দিষ্ট আশঙ্কার বিশ্রী পীড়ন থেকে সত্যই মেয়েটা মুক্তি পেয়েছে। মানুষটা জেলে । আছে শুনেও তাই সম্ভব হয়েছে হাসিটুকু। কৈলাস হেসে বলে, আরে লজ্জা কিসের ? ভালবাসার কথা যা লিখেছে শুনতে চাইছি কি ? অন্য কথা যদি বা লিখে থাকে দুটো একটা, তাই একটু শুনিয়ে দে । শোনাবার গরজ নেই। পড়ে দেখলেই হয়। 喻( আঁচলের খুটে বাধা ছিল চিঠিটা। গিট খুলে চিঠিটা গাদা দ্বিধা না। কয়েই এগিয়ে দেয়, তার মুখে শুধু একটু পোচ পড়ে লজ্জার। পড়ব তো ? কৈলাস। তবু অনুমতি চায় আরেকবার । dyr