পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কঁাচ ঘেরা চারকোন টিনের ল্যাম্প আর টিনের ছোট ছোট ঘটকেশ!! লাপ্তাহিক উৎপাদন গোটা পঞ্চাশ ল্যাম্প আর ডজনখানেক স্কটকেশ। আশপাশ থেকে ক-জন মাত্র দেশী কামার কারিগর খাটতে আসে। । , ধঙ্কিম সগৰ্বে বলে, তুমি তো সব লোকসান করে দিয়েছিলে, আমি মুনাফা তুলছি। মেসোমশায় ভারি খুশি৷ চুটকি মালের কারখানা থেকে লাভ করার নিয়ম কি জানো ? শুধু খরচ কমাও-বাস, আর কিছু চাই না। শুভ বুঝতে পারে কথাগুলি জগদীশের, বঙ্কিম শুধু মুখস্থ বলছে। জগদীশের খরচ কমানোর নীতিটা চােখকান বুজে পালন করে সে মুনাফাও তুলছে কারখানা থেকে। । জগদীশ মিথ্যা অনুমান করে নি। তার নবশিল্প মন্দিরের পরিণতি দেখে প্রাণে বড়ই ख्धiश्ाङ ब्लigी लुङद्ध । কত সমারোহের সঙ্গে নবশিল্প মন্দির স্থাপন করেছিল, আজ তার এই দশা ! "তার শিল্প বিস্তারের প্রচেষ্টাকে কামারশালা হয়ে দাড়াতে দেখে আত্মীয়-বন্ধ আর চারিপাশের মানুষ না জানি কত হাসাহ।াসি করেছে। বাড়ি ফিরেই বলেছে, এ তামাসা রাখার মানে ? একেবারে বন্ধ করে 'प्लिहे श्ऊ ! জগদীশ লজ্জিত হয়েই কৈফিয়ত দেয়, তাই দেব ভেবেছিলাম। তবে চলতে লাগল, কোন ঝঞ্চাট নেই, কিছু পয়সা আসছে ধরা-বাধা তালে মাল তৈরী হয়, বাধা খাতে বাইরে যায়, কিছু পয়সা ঘরে আসে । লোকসান যা যাবার সে তে গিয়েছেই, এখন বিনা হাঙ্গামায় যে কটা টাকা ঘরে আসে । আয়ব্যয়ের ব্যাপার নিয়ে সেদিন পর্যন্ত জগদীশ। কখনো ছেলের সঙ্গে কোনরকম আলোচনাই করেনি। আজি টাকা ঘরে আসার প্রসঙ্গে আপসোস করে বলে, জানো, চারদিকে খরচ শুধু বেড়েই যাচ্ছে। এদিকে আদায়াপত্র সুবিধে নয়। বজাং ব্যাটারা যেন পণ করেছে উৎসন্ন যাবে। তবু জমিদারের পাওনা দেবে না। কি করে যে আমি চালাই Y Rio