পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্কুলে গেছলেন, তাই ওলাদের একটু দাড়াতে হয়েছে......এসব বুধি । য়াগ কমে যাবে । একটু টেনে টেনে সে কথাগুলি বলে। সে যে কিছু মনে করেনি এটা ভাঙে, অপ্রমাণিতই হয়ে যায়। একজন অপমান করলেও কিছু মনে করবে না, এর বেখাপ্পা উদারতা লক্ষ্মীর অনেককাল উপে গেছে। সে চলে গেলে মায়া মন্তব্য করে, আমি দেখেই বুঝেছি, মেয়েটা ভালো নয়। নইলে এরকম শাড়ি পরে ? তুমি ওকে চেনো না। তাইচিনে কাজ নেই। আমার । লক্ষ্মী সনাতনের ঘরে গিয়ে সুরমার কাছে জল চেয়ে খায় । সুরমার হাতে জল খেয়ে লক্ষ্মীর মা-মাসীর জাত যেত, লক্ষ্মীরও কি আর একটু অস্বস্তি বোধ হত না আগে ? রাজকীয় ধর্ষণে জন্মেব মত তার জাত যাওয়ায় সুবিধা হয়েছে। শুভর কারখানা এখনো ঠিকমত চালু হয় নি, তবু ইতিমধ্যেই দোকানের বিক্রি বাড়ায় সনাতন খুব খুশি । শুধু দলে দলে লোকে ভাগ বসাতে আসছে। এই যা একটু মুশকিল। দোকানের তেলেভাজা খাবার শুধু নয়, দু-একটা ভালোমন্দ জিনিস সুরমাকে খাওয়াতে পারবে । কিন্তু কী যে বেখাপ্পা ব্যাপার মেয়েদের, এই দুদিনে ভালো-মন্দ জিনিস সামনে ধরে সাধাসাধি করলেও সুরমা Çऊ 5श 5] !! ܣܬ এদিকে চাষীদের চরম দুরবস্থা। পেটে আগুন, বুকে আগুন। শনিবার গায়ে ফিরেই কৈলাস খবর শোনে, পিনাক ভূষণ পুলিন তোয়াবদের মত কিছু মরিয়া চাষী ধরণীর মরাই লুট করার কথা ভাবছে। রামপুর এলাকা জগদীশের খাস তালুক । সেখানে লোকে নাকি জোর করে খামারের ধান বার করে সকলের সামনে ন্যায্য দরে বিক্রি করে দিয়েছে, »GR