পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এবার সে বলে, দাও! বলেই খালা পিটিয়ে চেঁচাতে শুরু করে। ত্রিভুবন বলে, ভাত খাবে ? নীরবে মাথা হেলিয়ে সে সম্মতি জানায়। ख्रिडूत्रब वरळ, स्थांशांव्र बांऊिं धान । সে নিজের মনে মাথা দুলিয়ে যায়। একজন বলে, কারো বাড়ি যাবে না দত্ত মশাই । অনেকে চেষ্টা করেছে, পারেনি । বাজারের কাছে গাছতলায় বসেছিল । বারতলায় বাজার বসে একবেলসকালে । বেলা বেড়েছে, বাজারের কেনাবেচা শেষ হয়েছে, অন্যদিন এতক্ষণে স্থানটি ফাঁকা হয়ে আসত। আজ অনেক লোক গাছতলায় ভিড় করে আছে। শুধু পাগলটার জন্য নয়। ত্রিভুবন এসেছে পাগলের কাছে, কি ঘটে দেখবার জন্য । হবেন দাসের বাড়ি কাছেই । সে ত্রিভুবনকে জিজ্ঞাসা করে, মোদের ঘরের ভাত দিলে পাপ হবে না তো দত্ত মশায় ? ভুবন হেসে বলে, পাপ করতেই তো বলছে। হরেন বলে, পাগল হোক, সন্ন্যাসী তো । আপনি অনুমতি করলে ভাত এনে দিই। এক ঘরের ভাতে হবে না, এত বেলায় কার ঘরে ভাত আছে কে জানে। কয়েক ঘর থেকে জুটিয়ে এনে দিতে হবে। তোমাদের খুশি হলে দাও । কোনমতে পাগল সন্ন্যাসীকে বাগাতে না পেরে বিরক্ত হয়ে ত্রিভুবন বাড়ি ফিরে যায় । ভাত তরকারি ডাল আর পুটিমাছের ঝোল আসে পাগল সন্ন্যাসীর জন্য। কয়েক বাড়িতে এবেলা আধাপেটা ভাতেও কম পড়বে। ভাতের থালার দিকে খানিকক্ষণ কটমটিয়ে চেয়ে থেকে সন্ন্যাসী বলে, অন্নগত প্রাণ ? অন্নগত প্রাণ ? কলিতে অন্নগত প্রাণ ? যা, খামুনা তার ছালির অন্ন। ঘাস খামু। A e \2