পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSSR জগদীশের কাছে কিছু টাকা পাবার আশায় এই তো সেদিন জীবন নেমেছিল বারতলা স্টেশনে। পরিবার নিয়ে বিব্রত জীবন। তারপর কত মানুষ এল গেল পাগল সন্ন্যাসী পর্যন্ত । সকলেই যেন এল বহুরূপী ব্যাপক সংঘাতের বিচিত্র সুত্র ধরে, ঘরোয় জীবনের নোঙর যেন কারো নেই। বাইরে থেকে তফাত থেকে বড় জোর একটু উকি দেওয়া হল দু-একটা পরিবারেপারিবারিক জীবন বলে যেন কিছুই এদের নেই। বারতলায় দেশী খাবার তেলেভাজার দোকানী সনাতন ঘর বেঁধেছে সুরমাকে নিয়ে, দোকানের পিছনের অংশটুকুতে, সুরমার বাচ্চ হবে-কিন্তু বিয়ে-করা বৌ তো সুরমা নয়! তা হোক। তবু ওদের এইটুকু কঁাচা ঘরের ঘরোয়া জীবন যেটুকু বর্ণনা পেল, আর কারো ভাগ্যে তার সিকিটুকুও জুটিল না! একেবারে আড়ালেই রয়ে গেল প্রথম পুরুষ জীবনের পরিবার। পা মচকে লোচনের বাড়িতে উঠল জীবন, মহিম ছাড়া প্রায় সমস্ত পরিবারটিকে দেখা গেল লোচনের, নিরুদ্দেশ মহিমেরও পরে আবির্ভাব ঘটল। তার জেলে যাবার কাহিনী BB DDBDBBS DDD DD DBBB BBB S LDLDS SDBDYYSDBD DDB মানুষগুলিরও পরস্পরকে নিয়ে দিনযাপনের ছবি পর্যন্ত পাওয়া গেল না। মহিম বাড়ি নেই জেলে পচছে, তাই কি গাদাকে নিয়ে এত কথা ? ঘনরাম ঘরে আছে বলে দয়া একবার উকি দিয়েই হারিয়ে গেল ? আনন্দ বেদন হাসি কান্নার তরঙ্গ কি ওঠে না তাদের জীবনে ? সেই কাহিনীই বলে আসছি। এতক্ষণ। এবার অল্পে অল্পে কাহিনী গুটিয়ে আনবার পালা, তাই সোজাসুজি বলে নিলাম। ঘরে বাইরে জীবনের গতি আজ একমুখী। সমস্ত সংঘাতের সেটা মোট ফল। কোন জীবনে গতিটা স্পষ্ট, কোন জীবনে ইঙ্গিত মাত্র। কিন্তু সেই ইঙ্গিতটুকুতে নিহিত আছে Bø (