পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুখ পাওয়াতে ওই গজেনেরও উৎসাহ দেখে পরম নিরাপদে সেবাযত্ন আদর আধ্যায়ন পেয়ে রাতটা কাটাবার আশ্বাস তো অন্তত পেয়েছে জীবন ? ) কিন্তু নন্দকে যাওয়ার আয়োজন করতে দেখে এখনও সে ভীক্ষ অসহায় চোখে চারিদিকে তাকায় । পাশ করা ডাক্তার না হোক একমাত্র ভদ্রবেশধারী নন্দই তার ভরসা। চারিদিকে ঘিরে আছে রুক্ষকেশ মলিনবেশ দীনতা দারিদ্র্যের সব জীবন্ত প্রতিমূর্তি, শীতের রাতে কারো গায়ে একটি সুতির চাদর, কারো শুধু কেঁচার খুট, কারো ছেঁড়া চট। পিছন দিকের মানুষগুলিকে আবছা! আলোয় দেখাচ্ছে কালো কালো ছায়ার মত। নীচু গলায় নিজেদের মধ্যে তারা কথা বলাবলি করছে।-কে জানে কি কথা, কিসের পরামর্শ । চললে নাকি নন্দ ? কাতরভাবে জীবন জিজ্ঞাসা করে। शैJ शाशे, ब्रांऊ श्ल । গজেনের মেয়ে লক্ষ্মী বলে, ভিড়টা ভাগিয়ে দিয়ে যান। বাবারে বাবা, গাঁয়ে একটা লোকের পা দেবার যো নেই, জোকের মত ছেকে ধরবে সবাই! তার হাতে মুখে তুলো আর ধূলো লেগেছে। জীবনের জন্য সঁতরাদের ছেলের নতুন বিয়ের শয্যাট পাতার জন্য পুরানো কঁথা বালিশ সরাতে গিয়ে । এটা ঘটেছে। একটা বালিশ আগে থেকেই ফেঁসে ছিল । একজন বলে, সং সেজেছ কেন গো লক্ষ্মী মাসী ? ঢং করতে, আবার কেন ? এবার যাও না যে যার নিজের ঘর ? কেউ জবাব দেয় না। বিদায় নিতে সমবেত মানুষগুলির অনিচ্ছা সেক্ট নীয়াবতীয় স্পষ্ট হয়ে থাকে । কৈলাস হাত বাড়িয়ে ছেড়া কাগজের একটা মোড়ক লক্ষ্মীকে এগিয়ে দেয়ঃ cउांभांद्र उठांभूक ਚਖ਼ | এনেছে ? সত্যি ? S BBDB BDBD DBD DBD D BDBD DB BDBBDS Dz মুখে দিয়ে বারকয়েক চিবিয়ে নেয়। মাথা মেক্ষে ফলে, তেমন জুবিধে নয়। গুৰুষে এনেছ আমার ভাগ্যি! y