পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লক্ষ্মী বলে, তোমাকে আবার কে ফুসলাবার ফিকিরে আছে গো ? ? গাদাকে চোখে চোখে রাখে, দুপুরে পাশে নিয়ে একটু শোয়। গাঁদা বলে, এই মুখপুড়িটার জন্যে তোমার এত দরদ কেন দিদি ? ? D D BDBB DDSSS SDBDD D DB BBBD DB iBS B DB সে এসে অনুযোগ দিলে কি বলব ? ঘাট থেকে আসি বলে গাদা যথাসময়ে গিয়ে লক্ষ্মীর আঁচল ধরে। লোচন যাবে না বলেছিল, তার শীত করে জর এসেছে। শেষ মুহুর্তে সেও গুটি-গুটি সভার দিকে রওনা দেয়। জর তো লেগেই আছে, ঘরেও শুয়ে বসে থাকতে হবে, তার চেয়ে ভাল করে কাপড় গায়ে জড়িয়ে সভার এক ধারে গিয়ে বসলেই বা ক্ষতি কি ! বাড়িটা যেন খ খ করে সভার সময় ঘনিয়ে এলে । দয়া হাই তোলে। পচাটে পা দুটোর দিকে তাকিয়ে সুর করে একটা ছড়া বলার ছলে একটু চোখের জল ফেলে নেয়। খানিকটা পাট টেনে নিয়ে পায়ে জড়িয়ে বঁধতে আরম্ভ করে । পায়ে পাট বেঁধে বাচ্চাটাকে কঁাখে তুলে নিয়ে খোড়াতে খোড়াতে দয়া সভার দিকে রওনা দেয়। হাটতে কষ্ট হয়। কিন্তু কষ্ট ঘরের কাজের জন্য হঁটিতেও যথেষ্ট হয় । কৈলাস আর লক্ষ্মীর মাঝখানে দুস্তর বাধা হয়ে দাড়িয়েছে মানুষের মনের যুগযুগান্তরের সংস্কার আর কুসংস্কারের স্তপ, জনতাকে না ডিঙিয়ে তাদের মিলনের উপায় নেই । কিন্তু শুভর হল কি ? মায়াকে নিয়ে ঘর বঁাধার এত সাধ বুকে নিয়ে তার ঠেকেছে কিসে ? বাপের আছে জমিদারি, ব্যাঙ্কে আছে টাকা, নিজের আছে দামী ডিগ্রি আর মায়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে রাতিজাগা প্রেম । মায়াও যে দিন গুনছে, তার টালবাহানায় তার মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে, এটাও তো স্পষ্ট প্রত্যক্ষ ব্যাপার । রাত্রে এক ঘরে এক একদিন মায়ার জন্য শুভর ব্যাকুলতা এমন গভীর হয়, RSS Ve