পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলে সেদিনকার মত আজও মায়া গাঁটগট করে তাকে যেন চিরতরে ত্যাগ করেই চলে যায়। কয়েক মিনিট চুপচাপ বসে থেকে শুভ ভাবে, তবে আর কি, হাঙ্গামা তো। চুকেই গেল। এবার একটু ড্রিঙ্ক করা যাক । বয়কে ডেকে সেপেগ আনতে হুকুম দেয়, একটার পর আরেকটা । এবং অনভ্যন্ত দ্রব্যটার প্রভাবে ক্রমে ক্রমে তার মগজে ঘনিয়ে আসে একটা অদ্ভুত রকম মরিয়া ভাব। আরেকটা পেগ গিলে টলতে টলতে হোটেল থেকে বেরিয়ে সে গাড়ি হঁকিয়ে দেয়। ভূদেবের বাড়ির দিকে । মায়াকে শাসন করতে হবে। বড় বেড়ে গিয়েছে মায়া । জীবনে সে যে বড় কিছু করতে চায় সেটা বুঝবে না, বুঝবে না যে তার মত মানুষ আর দশটা বাজে ছেলের মত শুধু মায়ার জন্যই যাহোক একটা কিছু আঁকডে ধরতে পারে না-বিয়েটা কোন রকমে হলেই যেন সব হয়ে গেল । ভূদেব মুখ থেকে সিগার নামিয়ে বলে, ও এই ব্যাপার! এস এস । জিজ্ঞাসা করতে হয় না । শুভকে দেখেই সে ব্যাপার টের পায় । শুভ জড়িয়ে জড়িয়ে বলে, মায়ার সঙ্গে কথা আছে। ভূদেব সায় দিয়ে বলে, হবে-খন, হবে-খন। খবর পাঠাচ্ছি। ঘরে এসে বোসে । টেবিলেই দামী বিলাতি বোতল ছিল কিন্তু গেলাস ছিল মোটে একটা - খুব ছোট একটা গেলাস-যাতে ফোটা গুনে গুনে ঢেলে ঢেলে ভূদেব ধীরে সুস্থে বোতলের জিনিসটা খায়। না খেয়ে যে উপায় নেই তারই বিরুদ্ধে যেন তার এই সংগ্রাম । নাঃ খাব না-আচ্ছা, অগত্যা খাচ্ছি-কিন্তু কয়েক ফোটার বেশী নয় ! যতক্ষণ না ঘুম আসে। যতক্ষণ না মুক্তি পাই। এজন্য বয় তাকে বোতল গেলাস আর সোডা সাইফনটি দিয়ে নিশ্চিন্ত মনে KBB DDSS DDD BDD BBBBD DBDDBBD D S ভূদেব তা জানে। তাই নিজেই সে একটা গ্লাস এনে তাতে কয়েক ফোট৷ RRS