পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর তোমাকে বজাত হারামজাদা বলেছে ? এমনভাবে বলেছে যাতে দশজনের কাছে তুমি হীন হয়ে যাও— কোন সভায় বলেছে ? জীবন মরিয়া হয়ে বলে, আজকেও বলেছে। স্টেশনের কাছে যে সভা ছিল। সেখানে। অন্যেরা সোজাসুজি তোমায় গাল দিয়েছে, শুভ একটু ঘুরিয়ে বলেছে । জগদীশ হঁাকে, গদা ! গদা নীরবে এসে দাড়ায় । ভূতনাথ ফিরেছে ? আজ্ঞে হঁ্যা । বাড়ি গেছেন । ডেকে আন তো । ভূতনাথ সভায় গিয়েছিল। জরুরী না হলে সন্ধ্যার পর জগদীশকে কাজের কথা বলে বিরক্ত করা বারণ। সকালে সভার রিপোর্ট দিলেই চলবে জেনে সে বাড়ি চলে গিয়েছিল । তৃতীয়বার একটি বয়স্থ মানে প্রায় পনের বছর বয়সের একটি মেয়েকে সে বিয়ে করেছে মাস খানেক আগে । মেয়েটি একটু কালো হলেও ভূতনাথের জমাট নেশা । ভূতনাথের আসতে প্রায় মিনিট কুডি সময় লাগে। ইতিমধ্যে জীবন বলতে গিয়েছিল, অতি খেয়ে না । বলছিলাম কি, আজি রাতে মাথা গরম না করে তুমি চুপ কর। আমি কি মাতাল ? আমি সাধক, আমার মাথা অত, সহজে গরম হয় না । তারপর জীবন আর মুখ খোলেনি। ভূতনাথ হস্তদন্ত হয়ে এসে বলে, আজ্ঞে ডেকেছেন ? মিটিংএ গিয়েছিলে ? अic७ ईT। । শুভ মিটিং-এ বক্তৃতা দিয়েছে ? RVOC