পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খাটে গুয়ে ঘুমোচ্ছেন্ন মশারির নীচে। হৈ চৈ হটগোলে জীবন অবশ্য ততক্ষণে জেগে গিয়েছে-গ্রামের লোকেরাও “জেগেছে । মশারির তলা থেকে জীবন বলে, কে ? কী ব্যাপার? তার গলার আওয়াজে দারুণ আতঙ্ক! জগদীশের সঙ্গে মুখোমুখি হয়ে ব্যাপারটা বুঝে তবে তার বুকের ধড়ফড়ানি “t জগদীশ বলে, জীবনবাবু আপনি ! আমরা খবর পেলাম- ) { জগদীশ একজন বিখ্যাত পদস্থ ব্যক্তির নাম করে। গায়ের লোক নাকি তাকে খুন করার মতলবে গুম করে ফেলেছে, এই খবর গিয়ে পৌচেছে 夺十丐南恼1 পুলিস অফিসার ভুবনমোহন বলে, তাই তো ভাবছিলাম, এ কি ব্যাপার ! বলা নেই কওয়া নেই, উনি হঠাৎ এ গায়ে আসবেন কেন ? জগদীশ চটে বলে, সে ব্যাটা গেল। কই ? বিপিন ? একজন পুলিস আলোয়ান-জড়ানো মাঝবয়সী বেঁটে একটি মানুষকে সামনে “ঠেলে দেয়। তার মুখভরা বসন্তের দাগ, কান দুটি মাথার সঙ্গে লেপটেই जधigछ । জেনেশুনে খবর দিতে পারিস না শূয়ার ? শীতের রাতে মিছিমিছি দৌড় করালি ? বলতে বলতে রাগের মাথায় জগদীশ তার গালে প্রচণ্ড এক চড় বসিয়ে দেয় । ভুবনমোহন বিপিনকে ঠেলে দিয়ে আড়াল করে দাড়ায়, অসন্তোষের সঙ্গে বলে, মেরে বসলেন একেবারে । এরকম ভুলভ্রান্তি হয়। ইনি তো এসেছেন, একটা হৈচৈ তো হয়েছে চারিদিকে-একেবারে বানিয়ে খবর দেয়নি। এ রকম মারধোর করলে কেউ খবরটাবর দেবে না। আর । জীবন কাতর কণ্ঠে জগদীশকে বলে, আমি তোমার ওখানেই যাচ্ছিলাম। বাবা, "לא