পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জৈল ছাড়িয়ে নাও না ছিনাথ ? এ তো সোজা পথ --রাজেন উৎসাহিত TRC så কিন্তু তা তো হয় না। মল বাধা রেখে এখুনি যে টাকাটা পেয়েছে শ্রীনাথ, সে টাকা দিয়ে তো আর ছাড়ানো যায় না। মল-লেখাপড়া হয়ে গেছে! লেখাপড়া বাতিল হতে পারে। ৰা। উকিল বাবুকে ফি দিলে না ছিনাথ, এমন পেটোয়া পরামর্শ দিল ? ওকালতি করলে তোমার ভাল পাশার হত রাজেন । ধারণী বলে হাসি-খুশী-ভরা ব্যঙ্গে, তার পরেই গর্জে ওঠে, যাক যাক। ছিন্নাথের দুটো রুপোর মল নিয়ে আমি রাজা হব ! লোচন, মল ফিরিয়ে দাও। লেখো যে স্থদ-সমেত কর্জের টাকা পরিশোধ করায় মল ফেরত দেওয়া হইল । টিপ-সই নাও ছিনাথের যে মল ফেরত পেল। আর তোমাকে বলি ছিন্নাথ, ফের যদি তোমাকে দেখি এখানে, কান ধরে জুতো মেরে দূর করে দেব। শ্রীনাথ অকাতরে বলে, কত্তা, মাপ করেন। পা-ধোয়া জল খাই, মাপ কয়েন । কিন্তু ধরণী আর তাকায় না। তার দিকে। গর্জন করে যে হুকুম দিয়েছে ধারণী তা পালন করতে চরম গাফিলতি দেখা যায় ইন্দ্র সরকারের, অথচ তার সামান্য একটি ইঙ্গিত মানতে পর্যন্ত সে কখনো ভুল করে না । মল শ্রীনাথ মাইতির দখলে আর যায় না। অগোচরে কোন ইঙ্গিত বা সঙ্কেতই বুঝি করে। থাকবে ধারণী ইন্দ্রকে । অনেকক্ষণ ধৈর্য ধরে থেকে শ্রীনাথ তাগিদ দেয়, মলাটা দেন ? টাকাটা সে বাড়িয়ে দেয় । খাতার পাতা থেকে চোখ না তুলেই ইন্দ্র ফ্যাচ করে ওঠে, দাড়াও বাবু, कुशल बांद्धिe मां । cमथछ भी डिg ? অন্যদের আবেদন-নিবেদনের ফাকে কায়ু আর ফকির তাদের প্রার্থনা জানায়, কেউ কান দিচ্ছে মনে হয় না । ধারণী কয়েক মুহুর্ত নির্লিপ্তভাবে তাকায় তাদেব দিকে, তারা উৎসাহিত হয়ে ওঠে, মনে হয়। ধারণী বুঝি