পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধারণী চোখ বুজে মিনিট দুই তামাক টানে। তোমাব ও নীলামের ব্যাপারে। আমি কিছু জানি না। সামন্ত। যা বলারু অখিনীকে বোলো। ظ - , , অশ্বিনী সিকদার ধরণীর কর্মচারী। সে যে হাজির নেই লক্ষ্য করেছিল। সবাই । এতক্ষণে সকলের খেয়াল হয় যে বেলা হয়ে গেছে অনেক, আবেদন’ নিবেদন দরবারের ঘটা চলেছে রোজাকার মতই কিন্তু কাজ বিশেষ এগোয়নি । যা হয়েছে সাদামাটা কাজ, ঘটি-বাটটা বাধা রাখা, সুদ জমা দেওয়া, অনুগ্রহ মণ্ডুর পেয়েও যারা ক’দিন ধরে হাঁটাহাটি করছে তাদের দু-এক জনের নিম্পত্তি করা । তোরাবাদের দেড়ভাগির আর শ্রীনাথের মল বঁধার টাকা থেকে আগাম সুন্দ কেটে রাখার প্রতিবাদ ছাড়া কোন বিশেষ বা ? নূতন নালিশ প্রার্থনার মীমাংসায় স্পষ্ট রায় দেয়নি ধারণী । নাছিবনের নাকছবিটি হাতেই আছে জৈনুদীিনের । আগামী ফসলের ভাগ বেচে দিয়ে আজই নীলমণি চলে যাবে গা ছেড়ে, পড়তা বা দর কিছুই সে জানতে পারেনি এখনো। ধরণীর শর্তেই আপোস চেয়ে বসে আছে গড়পার বিষ্ট, মালিক আর কাদুলিয় সোনামন্দি সরদার ; শর্ত দূরে থাক, আপোস মানবে কি না ধরণী, তাও তারা জানে না । সিকদার মশায় এসবেন না। সরকার মশায় ? * - এসবে, এসবে । কুয়াশার চিহ্ন নেই বাইরে, শীতের গোড়ার দিকে তাজা চনমনে রোদ। নতুন বাছুরটা থেকে থেকে তড়পাচ্ছে সামনের মাঠে, গায়ে যেন তার সাদা লোমের BD DDBB SS BB DBDB BBD DYYB BBDSDDD DBBBDDD BD DDD প্রায় অচল হয়েছে শোষণ আর অব্যবস্থার পাহাড়ে ঠেকে, এইখানে যাত্রা শেষ কি না জানে না কেউ-আঁচড়ে কামড়ে রক্তাক্ত হয়ে আছে বুকগুলি, সর্বদা GF o