১৪ | ঐতিহাসিক চিত্র: সূচনা | ঐতিহাসিক চিত্র | জানুয়ারি ১৮৯৯ |
১৫ | গ্রন্থ-সমালোচনা: | ||
ভারতবর্ষে মুসলমান রাজত্বের ইতিবৃত্ত | ভারতী | শ্রাবণ ১৩০৫ | |
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী | ভারতী | শ্রাবণ ১৩০৫ | |
ভারতবর্ষের ইতিহাস | ভারতী | জ্যৈষ্ঠ ১৩০৫ | |
১৬ | ইতিহাসকথা | ভাণ্ডার | আষাঢ় ১৩১২ |
১ এই প্রবন্ধ গত [১৩০৯] জ্যৈষ্ঠমাসে মজুমদার লাইব্রেরির সংসৃষ্ট আলোচনা-সমিতিতে বঙ্গদর্শন-সম্পাদক [রবীন্দ্রনাথ] কর্তৃক পঠিত হয়। এই প্রবন্ধ অংশতঃ পরিমার্জিত হইয়া রবীন্দ্রনাথের ‘ভারতবর্ষ' (১৩১২) পুস্তকে প্রথম সংকলিত হয়। পরে রবীন্দ্রনাথের গদ্যগ্রন্থাবলী’র দ্বাদশ ভাগ স্বদেশ (১৯০৮:১৩১৫) পুস্তকে সন্নিবিষ্ট হয়, এই সময় রবীন্দ্রনাথ রচনাটির অনেক অংশ নূতন করিয়া বর্জন করেন। বর্তমান গ্রন্থের পাঠ স্বদেশ গ্রন্থের অনুযায়ী। পূৰ্বোল্লিখিত ‘ভারতবর্ষ’ রবীন্দ্র-রচনাবলী চতুর্থ খণ্ডে পুনমুদ্রিত হইয়াছে, উহাতে রচনাটির পূর্ণতর পাঠ পাওয়া যাইবে।
২ এই রচনা ‘চৈতন্য লাইব্রেরির অধিবেশন উপলক্ষ্যে ওভার্টন হলে, ৩রা চৈত্র [১৩১৮] তারিখে পঠিত হয়। প্রবন্ধটি উপলক্ষ্য করিয়া তৎকালীন সাময়িকপত্রাদিতে নানা বাদ-প্রতিবাদের সৃষ্টি হইয়াছিল। অপর পক্ষে, শ্রীযুক্ত যদুনাথ সরকার মহাশয় প্রবন্ধটি ইংরেজিতে অনুবাদ (My Interpretation of Indian History) করিয়া ‘মডার্ন রিভিউ’ পত্রে (অগস্ট ও সেপ্টেম্বর, ১৯১৩) প্রকাশপূর্বক রচনাটির প্রতি বৃহত্তর পাঠকসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কবির জ্যেষ্ঠ সহোদর দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয় প্রবন্ধটির সম্বন্ধে মন্তব্য করেন—
[ ২ ]