পাতা:ইন্দ্রচন্দ্র.pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিংশ পরিচ্ছেদ । في سبتميسيسيع মোকদ্দমার পরিণাম । “সর্ব্বদাই হু হু করে মন, বিশ্ব যেন মরুর মতন । চারি দিকে ঝালাপালা, উঃ ! কি জ্বলন্ত জ্বালা অগ্নিকুণ্ডে পতঙ্গ যেমন ॥” সারদামঙ্গল । উন্দ্র চক্রের আর সে মদনমোহন রূপ নাই ; দেহে ম্যালেবিয়া আশ্রয় লইয়া হস্ত পদাদি শীর্ণ এবং উদরটা স্থল করি স্বাছে। পূর্বের সে বাড়ী কাটা কুঞ্চিভকেশরাশী এখন বাবা তারকনাথের জটায় পরিণত হইয়াছে। সে কামিনীমনমুগ্ধকর্কটক আর নাই–পদ্মপলাসলোচনযুগলে কালিমা পড়িসছে। এক কথায় ইন্দ্রচন্দ্রের পূর্বের স্তায় আর কিছুই নাই— আছে কেবল সেই রাগ, একেমার তাকেমার বুলি, আর গালিনালাক্ত দেওয়া। নবপরিনীত স্ত্রী মহামায়া ইন্দ্রচন্দ্রের চক্ষুশূল হইয়াছে ; তাহাকে সম্মুখে দেখিলেই মারিতে যান, দুবর্ণক্য বলেন সুতরাং সে ভয়ে ইন্দ্রচন্দ্রের কাছে যাইতে সাহস করে ন)। শ্বশ্রঠাকুরাণী লীলাবতীও সময়ে সময়ে আক্ষেপ করেন