পাতা:ইন্দ্রচন্দ্র.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ১১ : মাথা ঘুরুক আর কাটাই পড়ুক কিন্তু হরিচরণ জার স্থির থাকিতে পারিল না । একেৰীরে একছিলিম তামাক সাজিয়া কলিকায় সজোরে ফু দিতে দিতে বৈঠকখানার দ্বারের নিকট পাপোসের উপর গিয় দাড়াইল। পূর্ব্বে যে ওজনে কলিকায় इंनिद्रङ श्शि, श्रादभागज ॐब मैंड़िाईग़ा उांशद्र छछूs१ বৃদ্ধি করিল। ইচ্ছ—চট্টোপাধ্যায় মহাশয় কথাটা ভুলিয়া যান। চট্টোপাধ্যায় কিন্তু সে প্রকৃতির লোক নহেন ; হরিচ. রণের কলিকায় ফু দেওয়া দেখিয়া ভুলিলেন না । বলিলেন, “হঁ্যারে বেটা আবার মিছে কথা বোল তে আরম্ভ করেচিস ?” হরিচরণকে আর কোন কথাই জিজ্ঞাসা করিতে হইল না ; আপনিই বলিতে আরম্ভ করিল। বলিল, “আগে ও আমার কাছে আমের কথাই বলেছিলো ।” চট্টোপাধ্যায় মহাশয় পুর্ব্বাপেক্ষ অীর একটু রুক্ষ্মস্বরে কহি, লেন, “তোর কাছে আমের কথা বলেছিল, আর আমার কাছে দুধের কথা বল্লে—না ’ । - হরিচরণের মুখে আর কোন কথা নাই ; মাথ চুলকাই তেছে আর কলিকায় ফু দিতেছে। “বার বার তিনবার, এবার যদি তোকে মিছে কথা বলতে গনিত হ’লে সেই দিনেই দূর করে দেবো”; চট্টোপাধ্যায় মহাশয় নীরব হইলেন। হরেও সেই দগ্ধাবশিষ্ট কলিক সট কাল্প দিয়া সে যাত্রা অব্যাহতি পাইল। ইন্দ্রচন্দ্র সেপ্পো গোয়ালার দুধের ছাড়ি ভাঙ্গিয়া দিয়া কর্ম্মাস্বরে যাইতেছিলেন ; পথিমধ্যে শুনিলেন সেধে, চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের নিকট নালিস করিতে গিয়াছে ; মুক্তরাং আর যাওয়া হুইল না । কি ছয় জানিবার জন্য বাট প্রত্যাগমন করিলেন ।