পাতা:ইন্দ্রচন্দ্র.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૪ हैठमध्ऊ । ` রাজকুমার বালককে বলিল,“বাবা তোমার মার কাছে থেকে গাম্ছা থানা নিয়ে এস।” ・・・ -M. বালক বলিল, “কোথা যাবি বাবা ?” আবার রাজকুমারের চক্ষে জল দেখা দিল । বলিল,“তোমাৰ জন্যে খাবার আনতে যাব বাবা।” পিতা খাবার আনিতে যাইবে শুনিয়া বালক দৌড়িয়া মাতার নিকট হইতে গামছ। আনিয়া দিল । রাজকুমার সেই মধ্যাকুকালে আকাশ পাতাল কত কি ভাবিতে ভাবিতে গামছা স্কন্ধে বাট হইতে বহির্গত হইল । রাজকুমার পথে বাহির হইল বটে, কিন্তু কোথায় যাইবে তাহার স্থিরতা নাই ; লক্ষ্যহীন হইয়া গ্রাম পার হইয়া চলিল । গ্রামের প্রাস্ত ভাগে একখানি মুনীর দোকান। মুদী মহাশয় মধ্যাঙ্কু ভোজনের পর বিরাশীসিক ওজনের প্রায় আৰ্দ্ধ মোণি বেলে মূর্ত্তিক নির্ম্মিত ভোজন পাত্র হইতে ভুক্তাবশিষ্ট কুকুরকে দিবার জন্য পথিপাশ্বে নিক্ষেপ করিতেছিলেন ; রাজকুমারকে বাইতে দেখিয়া ডাকিল, “ওগে রায় মশায় ! সেদিনকার পয়সা কট দিলেন না ?” রায় মহাশয় কি উত্তর দিবেন প্রথমে ভাবিয়াই স্থির করিতে পারিলেন না। মাথা চুলকাইতে চুলকাইতে ছই এক ঢোক গিলিয়া উত্তর দিলেন, “পল্লস কয়ট হাতে নাই বলে দিত্তে । পারি নাই বাপু ; আরও দুই চারি দিন তোমায় অপেক্ষা করতে হবে ।” “হাতে পয়সা নাই বললে আমাদের চলে কোথা থেকে । আপনি সেই দিনেই দিয়ে যাব বলে নিয়ে গেলেন, তার পর আজ কদিন হলো দেখুন দেখি। এইজন্যই তো লোককে ধার