পাতা:ইন্দ্রচন্দ্র.pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.ே த हैऊछठछ । سنت শুনাইয়া বলিতেছেন, “আভু্যত্তিক ক্রিয়ার বেলা করেন। গো । বালকের কেহ বা কলাপাতার বঁাশী করিয়া বাজাইতেছে, কেহ বা যথায় আতসবাজী প্রস্তুত করিতেছে তথায় ই করিয়া দাড়াইয়া আছে। - বহির্বাট অপেক্ষা সমারোহটা অনারে কিছু বাড়াবাড়ি। গাত্রে হরিদ্রণ, অধিবাস বিবাহ সব কর্ম্মই একদিনে। চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের কনিষ্ঠ স্ত্রী লীলাবতীর পালিত পুত্র ইন্দ চন্দের বিবাহ ;—সুতরাং এ কর্ম্মে তিনিই প্রাধান গৃহিণী । লীলাবতী সমাগত আত্মীয়া কুটুম্বিনীগণকে মা. মালি,বাছ, দিদি,তোমার ঘর, দেখে শুনে থাবে নেবে ইত্যাদি যথাযোগ্য সম্বোধনে আদর অভ্যর্থনা করিতেছেন । হরের মা, বামী, দিগমী প্রভৃতি দাসীগণ পরশুরামের ধরণী নিঃক্ষত্রিয় করার ন্যায় প্রাঙ্গণে বসিয়া মৎস্যকুল নির্ম্মল করিতে করিতে পরম্পরে মনের কথা বলাবলি করিতেছে। একটা মেটকা বিড়াল এতাবৎ স্থির দৃষ্টিতে মৎস্যকুল নির্ম্মল কত্রীগণের কার্য্য কলাপ পর্য্যবেক্ষণ করিতেছিল, কিন্তু আর থাকিতে পারিল না ; অবসর বুঝিয়া একথান কর্ত্তিত মৎস্য মুখে করিয়া দৌড়িল, সঙ্গে সঙ্গে বামী ও বট পরিত্যাগ পূর্বক ‘অঃ অবাগীর বেরাল, তোমার মরণও হয় না” শব্দে বিড়ালের পশ্চাদ্ধাবমান হইল । বিশেষ সুবিধা বুঝিয়া ছাদোপরিস্থ গোদ৷ চিলটা ছো মারিয়া আর একথান। মৎস্য লইয়া গেল । প্রাঙ্গণের একপাশ্বে রোয়াকে কতকগুলি স্ত্রীলোক বসিয়া ঠকাঠক ঘসড় ঘসড় শব্দে ঝাল মসলা বাটতেছে ; অপর পাশ্বেও ঐরূপ অনেকে একত্রিত হইয়া কচকচ, থস্ খস শব্দে উল্পকারী কুটিতেছেন ! কাহারও হস্তে ইচোড়ের মাঠ। লাগি