পাতা:ইলিয়ড্‌ - যোগেন্দ্রনাথ কাব্যবিনোদ.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২ e ইলিয়ড চিভাপাশে গ্রীকগণ গিয়া পুনর্ববার, রচিল সমাধি-গৃহ উপরে তাহার ; নিবারিতে পরাক্রমী অরি-আক্রমণ, উন্নত প্রাচীর এক করিল রচন ; করে স্থানে স্থানে তার বিস্তত তোরণ, রথের গমন হেতু ; পরিখা বেষ্টন নির্ম্মাইল স্থকৌশলে অতীব গভীর । ট্রয়ের প্রাকারে স্পদ্ধি’ শোভিল প্রাচীর । বসিয়া ত্রিদিবালয়ে ত্রিদশ নিকর, যোভ সহ, বহ্নিসম দীপ্ত বপুধর, সবিস্ময়ে নর কীর্ত্তি করে বিলোকন । ত্রিশূলী নেপচু্যন বলী কহিল বচন ;— অহমিকা-মদে মত্ত গ্রীস-সুতগণ, এ হেন প্রাকার যদি করিল রচন, তবে ধরাবাসী কোন নরের সন্তান, অতঃপর মোসবার রাখিবে সম্মান ? নির্ম্মিল গ্রীসীয় দল হুদীর্ঘ প্রাকার, নাহি চায় অমুগ্রহ ইথে দেবতার ! তাসবার যশোভাতি ব্যাপিবে ভুবন, প্রভাত সময়ে যথা তপন-কিরণ । লেওমিডনের ঐ প্রাকার মহান, যতনে অমর যায় করেছে নির্ম্মীৰ, তুবিবে তিমির মাঝে চিরদিন তরে । এভেক বারিধিপতি কহে খেদভরে । উত্তরিল বজ্রপাণি ; ( তর্জনে তাহার, সমগ্র অস্বরতল হইল আঁtধার । )