পাতা:ইলিয়ড্‌ - যোগেন্দ্রনাথ কাব্যবিনোদ.pdf/৭৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রয়োবিংশ কাণ্ড । Գ > > পাছে তুমি, হে ভূপাল ! ( অতি বন্ধুজন ) হও প্রতিকূল, রুষ্ট হন দেবগণ । নিরস্ত এণ্টিলোকস। হেন বাক্যে র্তার, অপিত হইল অশ্বী মান্যার্থে রাজার । আনন্দে মাতিল ভূপ ; যবে ক্ষেত্ৰ-মাঝে, নবজাত শস্য-শীস চারু সাজে সাজে, হৃ তধন বসুন্ধরা, পূর্ণ নবধনে, বালার্ক কিরণে হাসে শিশির-ভূষণে ; তেমতি আনন্দ স্পার্টাপতির উদয় ; বিকসিত-মুখপদ্ম নরপতি কয় – আত্মা, হে স্থধীর যুবা ! সমান দোহার । করে আট রাইডিস বশ্যতা স্বীকার । মুহূৰ্ত্ত তোমাতে বটে কোপের উদয় ; কিন্তু তাহে ধৈর্য্য তব কভু ভঙ্গ নয় । হে বন্ধো ! এ কার্ষ্য নহে বুদ্ধির কখন, মনেতে বিরাগ রাখি’ বিবাদ-ভঞ্জন : তব সম বাদ করি’, কে আছে ধরায়, তব সম পারে ভঞ্জিবারে পুনরায় ? প্রচুর, হে যুবা ! তব দোষ মার্জনার, অমানুষ গুণ, পিতা পুত্র দুজনার । মম তরে, তুমি মোর জনক তোমার, করেছ অনেক, কষ্ট সহিছ অপার । ক্ষমিলাম, রেষলেশ নাহি আর চিতে ; তুচ্ছ ক্রোধবশে নারি বান্ধব ত্যজিতে । এতেক কহিয়া ভূপ, সহস্তে বদনে, অপিলেন সে ঘোটকী পুনঃ নেয়িমনে,