পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐ টুকটাক রকম কনট্রাকটরী করি ;—কোন রকমে খান তিনেক বাড়ীও করেছি। একখানিতে থাকি, সেখানি তেমন বড় নয়তাতেই কুলিয়ে যায়। বড়খানি ভাড়া দিয়েছি, মাসে ৮০২ টাকা পাওয়া যায় ; আর আপনাকে যেখানির কথা বললাম, সেখানিতেও দশ-বার টাকা আসে। ঐতে কোন রকমে চলে যায়।” বড় কৰ্ত্তা বলিলেন, “তা হলে যে বাড়ীখানি আমাকে ভাড়া দিতে চাচ্ছেন, তার ভাড়া মাসে বার টাকা। এত বেশী ভাড়া দেওয়া আমার সাধ্যায়ত্ত হবে না। আপনাকে খুলেই বলি। আমি ব্ৰাহ্মণ-পণ্ডিত মানুষ ; সামান্য কিছু জোত জমা আছে ; BDB BBDSDDBDBBDD DBD SS BDBBBD SDD DD SBLBS DBDBDuS বধু আছেন, গৃহদেবতা নারায়ণ আছেন ; তারপর লোক লৌকিক’তা আছে । এই সকলের মধ্য থেকে কোন রকমে মাসিক ত্ৰিশটা টাকার ব্যবস্থা করে, আমরা কাশী যাচ্ছি। সেই ত্ৰিশ টাকার মধ্যে বার টাকা। যদি বাড়ী-ভাড়াই দিই, তা হলে চলবে কি করে ? হাটবাজার ও ঘরের কাজ করবার জন্য একটা ঝিয়ের ও দরকার হবে ; তার পর, পূজা-অৰ্চনা, পাল-পাৰ্ব্বণ ত আছে।” । সত্যবাবু বলিলেন, “আপনার ন্যায় ব্রাহ্মণ-পণ্ডিত ব্যক্তি কাশীতে যথেষ্ট উপার্জন করতে পারবেন । সে বাবস্থা আমি করে দেব। যেমন করে হোক, মাসে যাতে গড়ে পািনর কুড়ি টাকা আপনার হয়, তা অনায়াসে ব্যবস্থা করে দিতে পারব।” বড় কর্তা বলিলেন, “কাশীতে গিয়ে আর দান গ্রহণের ইচ্ছা S R