পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রান্নাঘরের মধ্যে ভাত দিয়া, বড় গিন্নী একখানি থালায় করিার্থ ভাত বাড়িয়া বারানদায় আনিয়া দিলেন । বড় কৰ্ত্তা বলিলেন, “বেশ বেশ, রমেশকে খেতে বলেছ, বেশ করেছি। কিন্তু কি দিয়ে খাবে।” “কেন, হাত দিয়ে খাব ৷ আমি ত খেয়েই এসেছি। মা ঠাকরুন ছাড়লেন না । তাই প্ৰসাদ পেতে বসেছি।” রমেশ খাইতে খাইতে বলিল, “মা ঠাকরুণ, এমন ডাল কখনও খাই নি মা ! ডাল নয়, যেন অমৃত ।” “আর একটু ডাল দেব বাবা ?” “ঐ শোন কথা । তিন জনের মত রান্না, তার মধ্যে আমি এসে ভাগ বসালাম ; এখনও বলেন “আর একটু দেব।” দেবে যে মা ! তার পর, নিজের কি হবে ?” “বাছা, আমাদের কিছু না হলেও পেট ভরে।” “সে আজ আর কাজে নেই । আর একদিন এমনই করে ডাল রাধতে হবে,সেদিন দেখাব,এই রমেশ জানা কেমন খেতে পারে।” রমেশ আহার শেষ করিয়া উঠিতে যাইবে, তখন বড় গিল্পী বলিলেন “রমেশ, বাবা উঠে না ; একটু মিষ্টি দেব।” “ম। গো, ছেলেবেলায় বর্ণপরিচয়ে পড়েছিলাম, এখনও মনে আছে, “অধিক অমৃত খাইলে পীড়া হয় ; শেষে কি মারা যাব।” “না, না, রমেশ, একটু মিষ্টি খাও । তোমার মনিবই দিয়ে গেছেন।” এই বলিয়া দুইটা পোড়া ও খানিকটা রাবাড়ি রমেশের *ांड ब्रिा 65igठन । d o Fd