পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরেকৃষ্ণ বলিলেন, “মা আমার এমনই বটে ! গা একেবারে, আাধায় করে এসেছে। এখন সব কথা শুনি ৷” রমেশ বলিল, “সে সব শুনবার সময় আছে। আপনারা একটু কিছু মুখে দেন।” 鼻 লক্ষ্মী বলিল, “রমেশদা, কাকা কাকীমা ত ও-সব কিছু খাবেন। না ; ওঁদের রান্নার আয়োজন করে দিতে হবে। তুমিও যে কিছু খাও নাই। রমেশ দা !” “আমার জন্য ভাবতে হবে না । এখনই ওঁদের আয়োজন করে দিচ্ছি।” হরেকৃষ্ণ বলিলেন, “এখন আর নয় ; একেবারে সন্ধ্যার পর যা হয় করা যাবে। রমেশ, তুমি দুটো খেয়ে নেও ।” “তা কি হয়। কাকা মশাই ! আপনাদের সেবা হ’লে আমি তবে প্ৰসাদ পাব।” এই বলিয়া রমেশ কাৰ্য্যান্তরে চলিয়া গেল । হরেকৃষ্ণ তখন লক্ষ্মীর নিকট রমেশের কথা শুনিলেন, বড় কৰ্ত্তা ও বড় গিন্নীর মৃত্যুর সমস্ত বিবরণ শুনিলেন। লক্ষ্মী বলিল, “কাকা, রমেশ দা মানুষ নয়, দেবতা। সংসারে কেউ নেই ; বিয়ে করে নাই। স্বভাব একেবারে নিৰ্ম্মল। এমন মানুষ দেখি নাই। এই যে বুড়ো হয়েছে, একদিন কোন অন্যায় কাজ করে নাই, তামাক-পানটুকু পৰ্য্যন্ত কখন খায় নাই। রমেশ দা না থাকলে আমাদের যে কি হোতে, তা ভাবলেও প্ৰাণ cकभन्म कcद्ध &gठे ।” রমেশ এই সময় প্রবেশ করিয়া বলিল, “ও-সব কথা শুনবেন Nòt: O