পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবি গৌতম ঋষির সেই অমৃতময়ী বাণীর যে প্রতিধ্বনি করিয়াছেন, তাহাই তোমাদিগকে বলি “উঠিলা গৌতম ঋষি ছাড়িয়া আসন বাহু মেলি-বালকেরে করি আলিঙ্গন কহিলেন,-আব্রাহ্মণ নহ তুমি তাত ! তুমি দ্বিজোত্তম, তুমি সত্যকুল জাত ৷” বুঝিলে কি ভুবন, বুঝিলে কি মা, ব্রাহ্মণ কাহাকে বলে ? জবালা স্বেচ্ছায় অনেকের পরিচর্য্যা করিয়াছিল ; সে স্পষ্ট বলিয়াছিল— “বহু পরিচর্য্যা করি পেয়েছিনু তোরে, জন্মেছিস্ ভর্তৃহীন জবালার ক্ৰোড়েগোত্ৰ তব নাহি জানি ।” অসন্ধুচিত-চিত্তে নিজের স্বেচ্ছাকৃত পাপের কথা প্ৰকাশ করি।-- বার মতত্ত্ব জবালার ছিল ; তাই গৌতম ঋষি সেই সত্যনিষ্ঠাবতী মায়ের পুত্ৰকে অনায়াসে দ্বিজোত্তম বলিয়া স্বীকার করিলেন,- তাহাকে ব্রহ্মবিদ্যা দান করিলেন। এখন ভুবন, আমার লক্ষ্মীর কথা ভাব দেখি । সে কাঠাকে ও আত্মদান করে নাই । অসহায়া কুমারীকে গভীর অন্ধকার রজনীতে দুৰ্ব্বত্তেরা বলপ্রকাশে লইয়া গেল ; তাহার ধৰ্ম্মনষ্ট করিল। তখন সে অজ্ঞানতখন তাহার বাধা দিবার শক্তি ছিল না । সেই অত্যাচারের Уbr З)