পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধু ভট্টাচাৰ্য্য বলিলেন, “এখানকার জন্য তুমি কোন চিন্তা কোরো না। রাম! আমি আছি, গ্রামের সকলেই আছেন। হরির কোন অসুবিধা হবে না। রাস্তা থেকে যদি পত্ৰ লিখবার সুবিধা না পাও, কাশী পৌঁছেই একটা সংবাদ দিও। পত্র আসতে ত চার পাঁচদিন লাগবে। তার চাইতে তুমি একটা তার করে দি ও । যতদিন তোমার মঙ্গল-মতি পৌছা খবর না পাওয়া যাবে, ততদিন আমরা সকলেই বড় চিন্তিত থাকব ।” বড় কর্তা বলিলেন, “তাই করব।” ঘাটের উপর দাড়াইয়া তাহারা কথাবাৰ্ত্তা বলতে লাগিলেন । এদিকে মেয়েদের আর বাতির তাওয়া হয় না। মধু ভট্টাচাৰ্য্য একজনকে বলিলেন, “ও তে দেখ তি, ওরা দেরী করছে কেন, সময় যে যাচ্ছে ; ওদিকে ষ্টীমার ধরা ত চাই। ষ্টীমার ফেল হ’লে একটা দিন ঘাটে বসে থাকতে হবে ।” একজন বলিল, “মেয়েদের কি শাস্ত্ৰ বা”বু করা যায়। কান্নাदार्छि 6व्न८०ा ८5ाgछ ।” মধু ভট্টাচাৰ্য্য বলিলেন, “কান্নাকাটি কেন ? যাও, একটু ऊाज़ा डांड़ि कब्र। cछा-८लोभी दृति कानछन ?” শীতল মাঝি বলিল, “ছোট ঠাকরুণ কেন, সবাই কঁাদছে । বাড়ী যে একেবারে অন্ধকার হয়ে যাবে । বড় ঠাকরুণ যে গরীবের মা ছিলেন। বর্তকে কি কেউ সতজে ছেড়ে দিতে চায় ।” ঘাটের উপরে দাড়াইয়া সকলেই ব্যস্ত হইয়া উঠিলেন ; লোকের পর লোক যাইতে লাগিল । অবশেষে পাড়ার মেয়েদের ከፖ8