পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/১৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

今や কবিতাসংগ্ৰহ । না দিলে, ধমক দেয়, দুই চক্ষু রেঙ্গে । ঘটি বাটি ইাড়ি কুঁড়ি, সব ফ্যালে ভেঙ্গে । পুলি সব উঠে গেল, কিছু নাই ছাই । নারিকেল তেল গুড়, ফের সব চাই ॥ অদৃষ্টের দোষ সব, মিছে দেই গালি । চৰ্ব্বণে উঠিয় গেল, পাৰ্ব্বণের চলি । আমি লই মোট চাল, সরু চেলে চেলে । বুঝিতে না পারি তুমি, চল কোন চেলে ॥ ও বাড়ীর মেয়েদের, বলিয়াছি খেতে । নূতন জামাই আজ, আসিবেন রেতে ॥ তোমার কি ঘর পানে, কিছু নাই টান। হাবাতের হাতে যায়, অভাগীর প্রাণ ৷ কি বলিব বাপ মায়, কেন দিলে বিয়ে । এক দিন সুখ নাই, ঘরকন্না নিয়ে ॥ কোন দিন না করিলে, সংসারের ক্রিয়ে । দিবেনিশি ফেরো শুধু, গোপে তেল দিয়ে ॥ সবে মাত্র দুই গাছ, পাঙ্ক ছিল হাতে। তাহাও দিয়াছি বাধা, মেয়েটির ভাতে ॥ সুদে মুদে বেড়ে গেল, কে করে থাকাস ? বঁচিবার সাধ নাই, মলেই থালাস ॥ রাত্রিদিন খেটে মরি, এক সন্ধ্যা থেয়ে । এত জালা সহ করি, আমি যাই মেয়ে ৷