পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২• ঈশ্বরচন্দ্রগুপ্তের জীবনচরিত। সংসর্থে হয়, স্ত্রীলোকের প্রতি স্নেহ ভক্তি থাকিলে ছয়, উস্থিার তাছা হয় নাই। স্ত্রীলোক র্তাহার কাছে কেবল বঙ্গের পাত্র। ঈশ্বর গুপ্ত তাদের দিগে আঙ্গুল দেখাইয়া হাসেন, মুখ ভেঙ্গান, গালি পাড়ো, তাহারা যে পৃথিবীর পাপের আকর তাহ নানা প্রকার অশ্লীলতার সস্থিত বলিয় দেন—তাছাদের মুখময়ী, রসময়ী, পুণ্যময়া করিতে পারেন না। এক একবার স্ত্রীলোককে উচ্চ আসনে বসাইয়া কবি য'ত্রার সাধ মিটাইতে যান— কিন্তু সাধ মিটে না। উছার উচ্চাসনস্থিত নায়িক বানীতে পরিণত হয়। উছার প্রণীত “ মানভঞ্জন ” নামক বিখ্যাত কাব্যের নায়িকা ঐরপ। উক্ত কবিতা আমরা এই ংগ্রহে উদ্ধৃত করি নাই। স্ত্রীলোক সম্বন্ধীয় কথা বড় অম্পই উদ্ধৃত করিয়াছি। অনেক সময়ে ঈশ্বর গুপ্ত স্ত্রীলোক সম্বন্ধে প্রাচীন ঋষিদিগের ন্যায় মুক্তকণ্ঠ—অতি কদৰ্য্য ভাষায় ব্যবহার না করিলে, গালি পূরা ছইল মনে করেন না। কাজেই উদ্ধত করিতে পারি নাই। এখন দুর্গামণির জন্য দুঃখ কবি, না ঈশ্বর গুপ্তের জন্য ? ভরসা করি, পাঠক বলিবেন, ঈশ্বর গুপ্তের জন্ত। “ . ১৬৭সালের কার্বিক মানে ঈশ্বরচন্ত্রের পিতা ছা! নারায়ণের মৃত্যু হয়। & माउांद्र शृङ्काद्र "ब्ररे भेदंद्रष्ठ रुनिकांउॉग्न अनिल्लl, মাতুলালয়ে থাকিয়া, ঠাকুর বাটতেই প্রতিপালিত হইতেন।