পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪২ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। ' য়াছিলেন। মঙ্গলাচরণ এবং পরবর্তী কয়েকটা শ্লেকের অনুবাদ করিয়াই তিনি মৃত্যুশয্যায় শয়ন করেন। অবিশ্রান্ত মস্তিষ্ক চালনাস্বত্রে মধ্যে মধ্যে ঈশ্বরচন্দ্রের স্বাস্থ্য ভঙ্গ হইত। সেই জন্যই মধ্যে মধ্যে জলপথে এবং স্থলপথে ত্রমণ করিয়া বেড়াইতেন। ১২৬০ সাল হইতে ঈশ্বরচন্দ্রের শ্রম বুদ্ধি হয়। মাসিক পত্র সম্পাদন এবং উপযুপিরি কয়খাদি &इ ७३ गभग्न हऐtउ शिtथन । क्ङ् ि७हे नृभग्नशैौहे .ऊँशित জীবনের মধ্যাহ্নকালম্বন্ধঃ সমুজ্জল । ১২৬৫ সালের মাঘের মাসিক প্রভাকর সম্পাদন করিয়াই ঈশ্বরচন্দ্র জয়রোগে আক্রান্ত হয়েন। শেষ তাহ বিকারে পরিণত হয়। উক্ত সনের ৮ই মাঘের প্রভাকরের সম্পাদকীয় উক্তিতে নিম্নলিখিত কথা প্রকাশ হয় –

  • অদ্য কয়েক দিবস হইতে আমারদিগের সর্বাধ্যক্ষ কবিকুলকেশরী ত্রযুক্ত বাবু ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত মহাশয় জ্বরবিকার রোগাক্রাস্ত হইয়া শয্যাগত আছেন। শারীরিক গ্লানি যথেষ্ট হইয়াছিল, সদুপযুক্ত গুণযুক্ত এতদেশীয় বিখ্যাত ডাক্তার ঐযুক্ত বাবু গোবিন্দচন্দ্র গুপ্ত, শ্ৰীযুক্ত বাবু দুর্গাচরণ বন্দোপাধ্যায় প্রভৃতি মহোদয়েরা চিকিৎসা করিতেছেন। তদ্বারা শারীরিক প্লানি অনেক নিবৃত্তি পাইয়াছে। ফলে এক্ষণে রোগ নিঃশেষ হয় नाहे ।” -

ঈশ্বরচন্দ্রের রোগের সংবাদ প্রকাশ হইবামাত্র দেশের লকলেই উদ্বিগ্ন হইয়া উঠেন। কুলিকাতার সন্ত্রান্ত লোকেরা