পাতা:উনবিংশ পুরাণ.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

鑄* যণ্ডগুলি সত্তীন হওঁ হইবে, তাহাদিগের সকলেরই গাছ রোগ থাকিতে হুইৰে, এটা একটী বিধাত পুরুষের নিয়ম না হইলে অণর “তোমার চলে না । একি সামান্য পক্ষপাতিত খে, তোমার ছেলের শাদ বলিয়া সকল আদালতে তাহণদের বিচার হইবে না । তুমি অনেক স্থলে চক্ষুলজ্জার পক্ষপাত করিতে পার না, পূৰ্ব্বে যাবনিকের আমলেও অনেক সময়ে পক্ষপাত হুইত না । একজন ষাবনিক নগরাধ্যক্ষ আপনার একমাত্র বাছাকে বিচারে প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত করে,—তপূহণ তোমার ভাবিঙ্গিত নাই । তার এক সময়ে অপর একজন যাবনিকনগর-পাল কোন অপরাধে আপন বিচারক কর্তৃক আশামী নির্দিষ্ট হইয়া, সামান্য লোকের ন্যায় বিচারণলয়ে গমনপুর্ববক বিচারকের যথোচিত সম্মান রক্ষা করিয়াছিল । অপরাপর অনেক সময়ে যাবনিক দলের অনেকেই বিনা পক্ষপতে বিচারকার্য্য নির্বাহ করিয়া গিয়াছে । তুমি গর্ব করিয়া খাক, এখন কত বিচারালয় হইয়াছে, সুতরাং বিচারকার্ষ্যও উত্তমৰূপে নিৰ্বাস্থিত হইতেছেঃ তখন বিচারালয়ই ছিল না, তা বিচার হইবে কি ?— এটা তোমার বড় ভ্ৰম । পুৰ্ব্বে পল্লীর দশজনে মিলিয়া বিচার করিত, কাজেই তাহাদের মধ্যে তত অবিচার হইতে পারিত না । তাহারা জাইন-কানন খাটাইত না বটে, কিন্তু দশের বুদ্ধিতে প্রকৃত বিচারের অন্যথা