এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২ हेमिन्नौं । তৃতীয়পরিচ্ছেদ। প্রথমে মনে করিলাম, যে আমার বেতনের টাকা গুলি সংগ্ৰহ করিয়া শীঘ্রই পিত্রালয়ে যাইতে পারিব। কিন্তু মহেশপুর কোথায়, কৈহ চিনে না—এৰ্মন লোক পাইলাম না যে কোন স্থযোগ করিয়া দেয়। মহেশপুর কোন জেলা,কোন দিকে যাইক্তে হয়, আমি কুলবধূ, এ সকলের কিছুই জানিতাম না, शङदां२ কেহ কিছু বলিতে পারিল না । এই রূপে এক বৎসর রাম রাম বাবুর বাড়ীতে কাটিল । তাহার পর একদিন অকস্মাৎ এ অন্ধকার পথে প্রদীপের আলো পড়িল, মনে হইল। শ্রাবণের রাত্রে নক্ষত্র দেখিলাম, মনে হইল । এই সময়ে রাম রাম দত্ত আমাকে এক দিন ডাকিয়া বলিলেন, “অঙ্গি একটি বিশিষ্ট লোককে নিমন্ত্ৰণ করিয়ছি—তিনি আমাৰ মহাজন, আমি খাদ ক,—আজিকার পাক শাক যেন পরিপাটি ছয় । নহিলে বড় প্রমাদ হইবে।” . আমি যত্ন করিয়া পাক করিলাম। আহারের স্থান অন্তঃপুরেই হইল—সুতরাং আমিই পরিবেশন করিতে প্রবৃত্ত হইলাম। কেবল নিমস্থিত ব্যক্তি এবং রামরাম বাবু আহারে বসিলেন । আমি অগ্ৰে অন্নব্যঞ্জন দিয়া আসিলাম—পরে তাহার আসিলেন । তাছার পর মাংস দিতে গেলাম । আমি অবগুণ্ঠনবর্তী,কিন্তু ঘোমটায় স্ত্রীলোকের স্বভাব ঢাকা পড়ে না। ঘোমটার ভিতর হইতে একবার নিগন্ত্রিত বাবুটকে দেখিয়া লইলাম। : দেখিলাম, তাহার বয়স ত্রিশবৎসর বোধ হয়; তিনি গৌরবর্ণ ॐवैर्दृष्ञङाछ স্বপুরুষ ; তাহাকে দেখিয়াই রমণীমনোহর বলিয়া বোধ হইল বলিতে কি, অরি মাংসের পাত্র লইয়া একটু দাড়াইয় রছিলাম,আর একবার হাঁকে ভাল করিয়া দেখিলাম।