পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/২৬১

অবতরণিকা । S 8ፃ AMAAMeLeLeLLLLL LL LLLLLL AELLMLMeS ASE LLLSLLLLS LSLSeTLSLeL L0eSLLALAeS সম্মুখে এই বিশ্বপট বিস্তারিত রহিয়াছে। এই বিশ্বপটের সূত্রের তত্ত্ব আমরা কেহই অবগত নাহি। বস্ত্ৰমাত্রই দুই প্রকার সূত্রের রচনা দ্বারা নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে। কতকগুলি সূত্র লম্বা দিকে, অপর গুলি প্রস্তের দিকে ( টানা ও পড়েন ) সজ্জিত হইয়া, বস্ত্ৰ নিৰ্ম্মিত হয়। এই বিশ্বপটের অবয়ব-স্বরূপ সূত্রের কোনগুলি টানা, কোনগুলিই বা প’ড়েন। —কেহই আমরা তাহা জানি না । কেন না। আমরা বিশ্ব-সৃষ্টির পরে জন্মিয়ছি। সুতরাং কে আমাদিগকে সৃষ্টি-রহস্য বলিয়া দিবে ? এই সূক্ষ্য-তত্ত্ব কেবল অগ্নিদেবই অবগত আছেন। সূক্ষ্য-তন্মাত্র ও স্কুল পঞ্চ-ভুতই—এই বিশ্বপটের সূত্র-স্থানীয়। এই সূক্ষম ও স্থূল ভূতযোগে, কি কৌশলে এই বিশ্বরূপ বস্ত্ৰখানি বিরচিত হইয়াছে, তাহ অগ্নিদেব সম্যক-প্রকারে অবগত আছেন। যখন কাল-প্রভাবে সকল বিষয়েরই বিজ্ঞান ধ্বংস-প্ৰাপ্ত হইয়া যায়, তখন, আবার পুনঃ-সৃষ্টির প্রারম্ভে ( ঋতুথা), অগ্নিই সকল বিজ্ঞান ব্যক্তি করেন। অগ্নি সর্বজ্ঞ । ইনিই অমৃতকে রক্ষা করিতেছেন। অর্থাৎ অগ্নিই অবিনাশী ব্ৰহ্ম-সত্তা --- ইনি যেমন সূৰ্য্য-রূপে তাবৎ বস্তুর প্রকাশক, তদ্রুপ ইনি আবার বিশ্বের অতীত হইয়াও ( পরঃ) বৰ্ত্তমান। এই জ্যোতিকে আত্ম-হৃদয়ে বুদ্ধি-দ্বারা ধ্যান-যোগে জানিতে পারা যায়। ইনি (সূৰ্য্য-রূপে ) দ্যাবা-পৃথিবীকে দর্শন করেন এবং ‘স্বধা” (অন্ন) দ্বারা সকল ब्रड्रक थांब्र१ कन्न ।। (७२७|१-b/) ! fএই বিশ্বের তুবৎ বস্তু দুইভাগে বিভক্ত। এক “অন্নাদ,” ALMAAeAeMeSLSLMLAeM L LLLLLLLLSLLLLLLe LLL LLLLLLLLMM LeeeLeLeeLALALLS