অবতরণিকা । * - ১৩
- MMSAEAAS AAAAS AAAAALASeASLSS LSA LAL AMA EMMAAA AAASAASA qSSSS SAAAA AMM AeMeeSA SeeeSS AeAS S AqA SAMSLA AAA AAAA AAA S S S AAAAA AAAA AAAA AAAALS ALASSAS S SLAL ALLAA SLMeMeAeSAALSAMALA ALeSLLMAS ALqeS ASeee LA ALASLSALASLLA LALAL ALALAS LA
কিন্তু, যাহান্সা সাধারণ অজ্ঞ লোক, তাহারা এ ভাবে জগৎকে অনুভব করিতে সমর্থ হয় না। তাহারা প্ৰত্যেক পদার্থকে স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র স্বাধীন সন্তা-বিশিষ্ট বলিয়া মনে করিয়া লয়। ইহাদের চিহ্নে ভেদ-বুদ্ধি বড় প্রবল। ইহার কারণসত্তার কোন সংবাদ রাখে না ; ইহারা কাৰ্য্যবৰ্গ লইয়াইনাম রূপাত্মক অংশ লই যাই-—যাবজজীবন মহাব্যস্ত থাকে। আমরা একটা দৃষ্টান্তের সাহায্যে কথাটা পরিস্কৃত করিয়া লাইব । মনে করুন। —স্বৰ্ণ হঈতে হার, বলয়, কুণ্ডল, মুকুট নিৰ্ম্মিত হইল। এস্থলে স্বৰ্ণকে “কারণ” বা উপাদান এবং হার, বলয়, কুণ্ডল, মুকুটকে উহার ‘কাৰ্য্য' বলা যায়। কারণ ও কাৰ্য্য এই উভয়ের সম্বন্ধ কি প্রকার ? কাৰ্যাগুলি----কারণেরই একটা বিশেষ-অবস্থা, একটা রূপান্তয়, একটা আকার-বিশেষ । হার, বলয়, কুণ্ডল, মুকুট— ঈহারা স্বর্ণেরই একটা বিশেষ-অবস্থা, একটা রূপান্তর, একটা আকার-বিশেষ । (১) অজ্ঞ সাধারণ লোক মনে করে যে, স্বর্ণই তা হার, বলয়, কুণ্ডলাদি পদার্থে পরিণত হইয়াছে । সুতরাং হার, বলয়, কুণ্ডলাদি পদার্থ প্রত্যেকেই এক একটা স্বতন্ত্র, স্বাধীন পদার্থ। স্বৰ্ণ-সত্তাই যে হারাদির মধ্যে অনুসূদৃত। সে দিকে আর এ সকল লোকের দৃষ্টি আকৰ্ষিত হয় না। হারাদি আকার ধারণ করাতেও, স্বৰ্ণ-সত্তার যে কোন ক্ষতি-বৃদ্ধি হয় নাই,-- এ কথাটা অজ্ঞ লোকে বুঝিতে পারে না। তাহারা ঐ সকল হারাদিকে
