পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tR উপনিষদের উপদেশ । করণের বিবিধ বিজ্ঞান দ্বারা ব্ৰহ্ম-সত্তার অভিব্যক্তি কতকটা বুঝিতে পারা যায়। মনের বিজ্ঞান-গুলির বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে BBDLD YYBDBDDLS DBDBDD DBDBD BD DBD KSDBS S BD প্রকারে, উপাধি-বর্গের দ্বারা, উপাধিবর্গে অনুসৃত ব্ৰহ্ম-সত্তার স্বরূপ বুঝিতে পারা যায়। কিন্তু নিরুপাধিক ব্ৰহ্ম-সত্তা বুঝিতে পারা সহজ নহে। সংকল্প, স্মৃতি, ভয়, ক্ৰোধাদি-অন্তঃকরণের ধৰ্ম্ম। ইহারা আত্মার উপাধি। এই সকল বৃত্তি দ্বারা অখণ্ডচৈতন্য খণ্ড খণ্ড রূপে মুহুর্ভে মুহূৰ্ত্তে প্ৰকাশিত হইয়া থাকেন। এই সকলের দ্বারাই আত্মার প্রকৃত সরূপের আভাস পাওয়া যায়। সুতরাং ব্রহ্মের স্বরূপ-বোধের পক্ষে ইহা ও এক প্রকার উপদেশ। ব্রহ্মের ষে সর্দোপাধি-বৰ্জিত, পূর্ণ স্বরূপ, তাহ। অন্যপ্রকারে বুঝা দুরূহ। এই ব্ৰহ্ম-সত্তা সকল প্রাণীরই ভজনীয় এবং সেব্য ; এইজন্য ইহঁাকে “তিদ্বনি” শব্দে নির্দেশ করা হইয়া থাকে । “তদ্বন” বলিয়া, অর্থাৎ তিনি সকলের মধ্যে অনুসৃত এবং সকলেরই উপাস্য বলিয়। র্যাহারা ব্ৰহ্ম-সত্তার নিয়ত ভাবনা করেন, তাহদের কোন বিষয়ই অপ্রাপা থাকে না এবং তঁাহারা সকলেরই প্রিয় হন । হে সৌম্য ! তুমি যে উপনিষদ শুনিতে চাহিয়াছিলে, তাহ। তোমাকে বলিলাম। পরমাত্ম-সম্বন্ধে বিদ্যার নামই উপনিষদ। এই ব্ৰহ্ম-বিদ্যা অধিগত হইলে, অমৃতপদলাভে কৃতাৰ্থ হইতে পারা যায় । ইহার সমকক্ষ বিদ্যা আর নাই । এই ব্ৰহ্মা