পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

也° উপনিষদের উপদেশ । কারণ-সত্তা বা অব্যক্তশক্তিই সর্বপ্রথমে সূক্ষ্য স্পন্দনরূপে অভিব্যক্তি হয়। সুতরাং স্পন্দন বা হিরণ্যগৰ্ভই, বিশ্বের তাবৎ বস্তুর সূক্ষ-উপাদান। কিরূপে ইহা স্কুল হয়, তাহা বলিতেছি । যখনই সূক্ষ-স্পন্দন ক্রিয়ার বিকাশ করিতে থাকে, তখনই উহা “প্ৰাণের’ আকারে ও “রায়ির’ আকারে ব্যক্তি হইয়া কানা BDBD S S SBBDB BKBD S0 DDYSDBDzBDLS DD DDD BBDB S BBD প্রাণ ও রয়ি কি ? আধুনিক বিজ্ঞানের ভাষায় ‘প্রাণকে’ Motion এবং ‘রাগ্নিকে’ Matter বলিয়া অনুবাদ করা যাইতে পারে। প্রাণ ও ব্লয়ি এক সঙ্গে ব্যক্ত হয়, একত্রে থাকে, একসঙ্গে কাৰ্য্য করে। ব্লয়ির আশ্রয়ে থাকিয়া, প্ৰাণাংশ ক্রিয়া করিতে থাকিলে, উহার রয়িার অংশ ( Matter ) যেমন ঘনীভূত হইতে থাকে ; তদ্রুপ প্ৰাণাংশ ও ( Motion ) সঙ্গে সঙ্গে ঘনীভূত হয়। এই প্রকারে উভয়ে একসঙ্গে এই জগৎ গড়াইয়া তুলে । প্ৰাণাংশ, আকাশে বায়ু, তেজ, আলোকাদির আকারে বিকীর্ণ হইতে থাকিলে ; উহার রয়ি-অংশ, ঘনীভূত হইতে থাকে এবং এই ঘনীভবনের প্রথম-অবস্থা ‘জলি’ ও শেষ অবস্থা ‘পৃথিবী’ । প্রাণীরাজ্যে ও, গৰ্ভস্থ L SeLLLLLLLL SLLL LLLL LLLLLL TL L M LSLLALLLL LLLLLLLLSLLLLLSLLL T না । তথাপি কাৰ্য্যবৰ্গ যে কারণ-সত্তা হইতে “স্বতন্ত্ৰ’ কোন বস্তু নহে, ইহাই বুঝাইবার জন্য, সৃষ্টিকালে নিৰ্ব্বিশেষ সত্তার একটা ‘অবাস্তান্তর’ স্বীকার করিয়া কাৰ্য্য-কারণ-বাদ অবলম্বিত হইয়াছে। “তত্ত্বদৃষ্ট্য। কাৰ্য্যকারণত্বস্যা প্ৰসিদ্ধাদে অবিবেকি নাং বিবেকোপায়িত্বেন কাৰ্য্যকারণত্ব মুপেত্য সুত্ৰকার-প্রবৃত্তিঃ জন্মাদিসুত্ৰ-প্ৰমুখৈঃ । তদতিরেকোণ জগতোই ভাবাৎ ব্রহ্মৈব সৰ্ব্বমিতি”-গৌড়পাদ-ভায্যে আনন্দগিরি।